Showing posts with label Buddhist Space. Show all posts
Showing posts with label Buddhist Space. Show all posts

Saturday, February 2, 2013

Sumangala Mahathero


Your Right To Know
Saturday, February 2, 2013


Pandeeth U Sumangala Mahathero, the principal monk of Ujanipara Buddhist temple of Bandarban, passed away at the temple yesterday. He was 98.
Mahathero was awarded Upashompoda at the age of 21 years and sustained a sacred life for 77 years.
He was also given "Tripitok Scholar" title in his long life as a monk.
Bir Bahadur Ushwe Sing MP, chairman of Chittagong Hill Tracts Development Board; Brig Gen Shams Ul Huda, regional commander; KM Tarikul Islam, deputy commissioner of Bandarban; and Ksaine Prue, Bomang chief, expressed their deep shock at the death.


Friday, December 28, 2012

বেরিয়ে আসছে আদি সভ্যতার নিদর্শন



আসাদুল ইসলাম, জয়পুরহাট | তারিখ: ২৯-১২-২০১২


নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলা সদর থেকে আট কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে বরেন্দ্র অঞ্চলের বিশাল এলাকাজুড়ে জগ��
    নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলা সদর থেকে আট কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে বরেন্দ্র অঞ্চলের 
বিশাল এলাকাজুড়ে জগদ্দল বৌদ্ধবিহারের অবস্থান। খননের পর সেখানে ধ্যানি গৌতম 
বুদ্ধের যুগল মূর্তির সন্ধান মিলেছে ছবি: প্রথম আলো





          একসময় বটো রাজার বাড়ি হিসেবে এলাকার মানুষের কাছে পরিচিত ছিল জগদ্দল বৌদ্ধবিহার। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে খনন করে নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার জগদ্দলের সেই মাটির ঢিবির নিচ থেকে বেরিয়ে আসছে একের পর এক আদি সভ্যতার নিদর্শন।
(The area was once known as the home of the king Bato Jagaddala Bauddhabihara. Archeology dig under the supervision of the Department of Naogaon dhamairahata jagaddalera the soil pile is coming out from the bottom of one of the original patterns of civilization).
The Jagaddala Bauddha Bihar located within a large region Dhamaraihat Naogaon Sadar Upazila from the eight kilometers north-east Borendro place. After mining the dhyani (meditator)  findout and matched pairs of the Gautama Buddha Statues.

খননের পর বেরিয়ে আসা এসব নিদর্শন ৮০০ থেকে ৯০০ বছরের পুরোনো বলে প্রত্নতত্ত্ববিদেরা ধারণা করেছেন।
খননের পর বেরিয়ে আসা এসব নিদর্শন ৮০০ থেকে ৯০০ বছরের পুরোনো বলে
প্রত্নতত্ত্ববিদেরা ধারণা করেছেন। প্রশিক্ষিত শ্রমিকদের খননকাজ দেখভাল
করছেন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কর্মকর্তারা
১২টি কক্ষ পূর্ণাঙ্গভাবে উন্মোচন করা হয়েছে। কক্ষগুলো ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবহূত হ�
১২টি কক্ষ পূর্ণাঙ্গভাবে উন্মোচন করা হয়েছে। কক্ষগুলো ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবহূত হতো
জগদ্দল বৌদ্ধবিহারের ঢিবি খননের পর ১৬ ফুট দীর্ঘ এমন গ্রানাইট পাথরের স্তম্ভও বেরিয়ে এসেছে
জগদ্দল বৌদ্ধবিহারের ঢিবি খননের পর ১৬ ফুট দীর্ঘ এমন গ্রানাইট পাথরের স্তম্ভও বেরিয়ে এসেছে
এমনি নকশাদার সাত-আটটি কালো পাথরের সন্ধান মিলেছে। এটি দরজার চৌকাঠের অংশ ছিল বলে ধারণা করছেন প্রত��
এমনি নকশাদার সাত-আটটি কালো পাথরের সন্ধান মিলেছে।
এটি দরজার চৌকাঠের অংশ ছিল বলে ধারণা করছেন প্রত্নতাত্ত্ব্বিকেরা

         ধামইরহাট উপজেলা সদর থেকে আট কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে বরেন্দ্র অঞ্চলের বিশাল এলাকাজুড়ে জগদ্দল বৌদ্ধবিহারের অবস্থান। ১ ডিসেম্বর থেকে ওই বিহারে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের ছয়জন প্রশিক্ষিত শ্রমিক ও কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে স্থানীয় ৩০-৩৫ জন শ্রমিক খননকাজ শুরু করেন। ইতিমধ্যে পাওয়া গেছে ধ্যানী বুদ্ধমূর্তি, বিভিন্ন প্রাচীন মূর্তি ও বিশাল আকারের কালো প্রাচীন পাথর। গ্রানাইট পাথরের নির্মিত ১৬ ফিট স্তম্ভ। লিনটনে অলংকৃত (পাথরের বড় স্তম্ভে লাগানো বুদ্ধমূর্তি) বুদ্ধের মূর্তি। পাওয়া গেছে বিভিন্ন ধরনের মৃৎ পাত্রের ভগ্নাংশ। এসব সংরক্ষণ করে রাখছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
জগদ্দল বৌদ্ধবিহারে বৌদ্ধদের ছোট ২৮টি কক্ষ রয়েছে। ইতিমধ্যে ১২টি কক্ষ পূর্ণাঙ্গভাবে উন্মোচন করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই কক্ষগুলো ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবহূত হতো। সেখানে পূজা-অর্চনা করার বেদিও আবিষ্কৃত হয়েছে। বৌদ্ধরা কীভাবে বসবাস করত বা পানীয় জলের কী ব্যবস্থা ছিল, সে বিষয়গুলো আবিষ্কৃত বা উদ্ঘাটিত হতে পারে বলে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারের কাস্টডিয়ান মাহবুব-উল-আলম জানিয়েছেন।
মাহবুব-উল-আলম জানান, জগদ্দল বিহারের পশ্চিম বাহুর মধ্যস্থলে খননকাজ চলছে। এখানে খননকালে বেরিয়ে আসছে মূল মন্দির। সামনের দিকে বিশালকায় মিলনায়তনের অংশ, বৌদ্ধ ভিক্ষুদের কক্ষ। পূর্বমুখী মন্দিরটি প্রায় বর্গাকার। এর তিন দিকে প্রশস্ত প্রদক্ষিণ পথ রয়েছে। এই প্রদক্ষিণপথ হলঘরের সঙ্গে মিশেছে। মন্দিরের প্রবেশপথে রয়েছে তিনটি বিশাল আকারের গ্রানাইট পাথরখণ্ড। প্রবেশপথে বিশাল আকারের কালো পাথরের চৌকাঠ ব্যবহার করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, দেশে এখন পর্যন্ত এ ধরনের যত নিদর্শন পাওয়া গেছে, তার মধ্যে জগদ্দল বিহারেই সর্বাধিক কালো ও গ্রানাইট পাথর ব্যবহার করা হয়েছে। বৌদ্ধদের ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে এই জগদ্দল বৌদ্ধবিহারকে তারা ব্যবহার করেছে। তাদের সময়ে যে ভাষায় ধর্মীয় গ্রন্থগুলো রচিত হতো, জগদ্দল বিহার থেকে তা তিব্বতি ভাষায় অনুবাদ করে প্রচার করা হতো।
মাহবুব-উল-আলম জানান, যেখানে খননকাজ চলছে, এর চারপাশে এক বর্গকিলোমিটারজুড়ে ও জগদ্দল বিহারের আশপাশে বড় বড় অনেক মাটির ঢিবি রয়েছে। এই ঢিবিগুলোতে খননকাজ চালিয়ে যেতে পারলে বৌদ্ধদের আরও অনেক নিদর্শন আবিষ্কৃত হতে পারে বলে তিনি আশা করছেন।
জগদ্দল গ্রামের মানিক, বয়োবৃদ্ধ মোসলেম উদ্দিন জানান, তাঁরা বাপ-দাদার আমল থেকেই এই ঢিবিকে বটো রাজার বাড়ি হিসেবে জেনে আসছেন। খোঁড়াখুঁড়ি করার পর তাঁরা জানতে পারলেন এটা বৌদ্ধদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান।


Wednesday, December 12, 2012

যুদ্ধের ভয়াবহ স্মৃতি ভুলতে বুদ্ধগয়ায় যাচ্ছে বৃটিশ সেনারা


লিখেছেনঃ  শাসনজ্যোতি ভিক্ষু, ভারত থেকে মঙ্গলবার, 11 ডিসেম্ভর 2012 22:00
বুদ্ধা মহাবোধি বিহারের রাতের চিত্র
বুদ্ধা মহাবোধি বিহারের রাতের চি  
পোষ্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার (PTSD) কথাটি এখন আর রাশভারী মনস্তত্ববিদদের মুখনিঃসুত গালভরা কোনো বচন নয়, সাধারণ্যে এ ধরনের সমস্যা এখন অহরহ দেখা যাচ্ছে। এমনকি বৃটিশ সেনাবাহিনীর সদস্যরাও ব্যাপক হারে এ সমস্যার শিকার হচ্ছে। আফগান আর ইরাক ফেরৎ সৈনিকরা এখন যুদ্ধের ভয়াবহ স্মৃতির তাড়নায় অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। কিছুতেই তারা দুঃস্বপ্নবৎ এই স্মৃতিগুলো ভুলতে পারছে না
মঙ্গলবার প্রকাশিত রিপোর্ট ডেইলি ভাস্কর ডট.কম জানায়, এ সংকট উত্তরণে বৃটিশ সরকার অভিনব চিকিৎসা পদ্ধতির দিকে ঝুঁকেছে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী জানুয়ারী থেকে ভারতের বিহার প্রদেশে গৌতম বুদ্ধের ধ্যানস্থল বুদ্ধগয়ায় ৪হাজার বৃটিশ সেনাসদস্য পর্যায়ক্রমে ভ্রমণ করবে যুদ্ধের বয়াবহ স্মৃতি ভুলে মানসিক স্থিতি আর হারানো শান্তি ফিরে পেতে।
এ সূত্রে মানসিক সমস্যাক্রান্ত সৈন্যদের বোধিবৃক্ষ তীর্থ ভ্রমণে অনুমতি দেওয়ার জন্য বৃটিশ সেনাহিনীর পক্ষ থেকে বিহার ট্যুরিজম বোর্ডকে অনুরোধ করা হয়েছে।
সাক্ষাৎকারে তারা প্রকাশ করেছেন- পৃথিবীতে একমাত্র বুদ্ধমন্ত্রই পারে পীড়িত মানুষের দুঃখ লাঘব করতে, যেমনটা হয়েছে সম্রাট অশোকের বেলায়।
জানা গেছে ২০১৩ সালের জানুয়ারীতে ১০০ থেকে ১৫০ জনের একেকটি ব্যাচে করে বৃটিশ সৈন্যরা ভারতের বিহার রাজধানী পাটনা থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরের ভগবান বুদ্ধের বোধিলাভের স্থান বুদ্ধগয়ায় যাবে ধ্যানমগ্নতায় (মেডিটেশন) ডুবে গিয়ে যুদ্ধের ভয়াবহ স্মৃতি ভোলার অভিযানে। এরপর তারা ভগবান বুদ্ধের প্রথম ধর্মপ্রচারস্থল সারনাথও যাবে।

Saturday, December 8, 2012

ভারতের হায়দরাবাদে বৌদ্ধধর্মাবলম্বীর সংখ্যা বাড়ছে

Prothom Alo
 তারিখ: ০৪-১২-২০১২
ভারতের হায়দরাবাদের হুসেইন সাগরের বুদ্ধমূর্তি।
ভারতের হায়দরাবাদের হুসেইন সাগরের বুদ্ধমূর্তি।
ছবি . ইন্টারনেট


বৌদ্ধধর্মের যাত্রা শুরু হয়েছিল ভারত থেকে। কিন্তু ইতিহাস বলে, এই ভারতেই ভীষণ বিরূপ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে বৌদ্ধধর্মাবলম্বীরা দেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। অনেকে পুরনো ধর্ম ছেড়ে নতুন ধর্মও গ্রহণ করে। কয়েক শ বছর পর আবারও বৌদ্ধধর্মের দিকে মুখ ফেরাতে শুরু করেছে ভারতের হায়দরাবাদের অনেকে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে আজ মঙ্গলবার বলা হয়েছে, প্রতিবছর শত শত মানুষ বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করছে। 
হায়দরাবাদ রাজ্যের একটি বহুজাতিক সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বি রাজকুমার বলেন, ‘আমি এক বছর ধরে বৌদ্ধধর্ম পালন করছি। আমার কাছে এটি খুবই অনাড়ম্বর এবং জীবন্ত। আজকাল আমার মতো অনেক তরুণ সুখশান্তি চান। আমার মতে বৌদ্ধধর্মই হলো এর পথ।’
রাজকুমারের সুরে কথা বলেছেন আরও শত শত তরুণ। ২০০২ সালে ওই রাজ্যে বৌদ্ধধর্মাবলম্বীর সংখ্যা হাতে গোনা যেত, কিন্তু, এখন তা ৩০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শহরে এই হার অনেক বেশি। রাজ্যটিতে ১৫০টি বৌদ্ধ স্থাপনা আছে। এসবের মধ্যে প্রসিদ্ধ হলো হুসেইন সাগরের বুদ্ধমূর্তি। এ মূর্তিটি অতীতের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের কথা মনে করিয়ে দেয়। 
খ্রিষ্টপূর্ব পঞ্চম শতকে উপকূলীয় অঞ্চলটিতে বৌদ্ধধর্ম বেশ জনপ্রিয় ছিল। সে সময় বৌদ্ধধর্মের তিনটি প্রধান শাখা চার্বাক, মহাযান ও বজ্রযান চর্চা করা হতো। 
পরের শতকগুলোতে হিন্দু ও ইসলাম ধর্মের বিকাশ ঘটলে বৌদ্ধধর্মের চল কমে যায়। ঐতিহাসিকদের ধারণা, হিন্দু ও মুসলিম আমলে অনেক বৌদ্ধবিহারের ধ্বংস ধর্মটির পতনের মূল কারণ।
ভিক্ষু ও স্থানীয় লোকেরা জানান, হায়দরাবাদে বৌদ্ধধর্মাবলম্বীর সংখ্যা বৃদ্ধি না হলে হয়তো মঠগুলো আবার নতুন করে তৈরি করা হতো না।
মজার বিষয় হলো, নতুন ধর্মাবলম্বীদের অধিকাংশই তরুণ, যাঁদের বয়স ২০ থেকে ৩০ বছর। পরামর্শক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রাজা চৌধুরী বলেন, ‘বৌদ্ধধর্ম উগ্রবাদের বদলে একটি মধ্যম পথ অবলম্বন করে। আমার পেশাগত জীবনে এর একটি মূল্য আছে। নিজেকে স্থির রেখে কিভাবে ঝগড়াটে সহকর্মী বা উগ্র কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করা যায়, তা আমি এখান থেকে শিখেছি।’ কিছুদিন আগে রাজ তাঁর স্ত্রী ও সন্তান থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছিলেন। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘ধ্যানের মাধ্যমে আমি আমার ভেতরের সত্তাকে জাগিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি। এরপর স্ত্রী ও সন্তানকে ফিরে পেয়েছি। এখন আমি একজন সুখী মানুষ।’
ভিক্ষুরা বলছেন, বৌদ্ধ দর্শনের প্রতি এত মানুষের আকর্ষণের পেছনে কাজ করছে বিভিন্ন চাপ, পেশাগত জীবনের ঝামেলা, পারিবারিক সম্পর্কের জটিলতা ও সমাজের সাথে তাল মিলিয়ে চলাসহ বেশ কিছু বিষয়। 
রাজ্যের সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার হলো মাহেন্দ্র হিলসের আনন্দ বৌদ্ধবিহার। এখানে প্রতিদিনই দর্শনার্থীদের সংখ্যা বাড়ছে। ছুটির দিনে তা অনেক গুণ বেড়ে যায়। এ কারণে বিহারে পরামর্শ দানকারী ভিক্ষুর সংখ্যা বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হয়েছে। 
আনন্দ বৌদ্ধবিহার ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সংঘরক্ষিত মহাথেরো বলেন, ‘এখানে দর্শনার্থীরা তাঁদের পারিবারিক ও পেশাগত সমস্যা, সম্পর্ক নিয়ে জটিলতা, পড়াশোনায় ব্যর্থতা এবং দুর্বল স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করেন। এসব সমস্যা মোকাবিলায় তাঁরা কী করতে পারেন, তা আমাদের কাছে জানতে চান। তাঁদের সহায়তা করতে পেরে আমরা ধন্য।’
একটি টেলিকম কোম্পানিতে কাজ করেন রাজেশ সুঠারি। তিনি প্রায় এক বছর আগে ‘যুব বৌদ্ধ দল’ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বলেন, ‘কীভাবে বৌদ্ধ ধর্ম পালন করতে হবে, অনেকেই তা আমাদের কাছে জানতে চান। বৌদ্ধধর্ম মেনে অনেক মানুষ এখন একটি স্থায়ী পেশাগত ও ব্যক্তিগত জীবন যাপন করতে পারছেন। অনেকেই তাঁদের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন।’

Saturday, December 1, 2012

ওমানে কঠিন চীবর দান সম্পন্ন; মরু দেশে বৌদ্ধ ধর্মের স্নিগ্ধ পরশ


মঞ্চে উপস্থিত ভিক্ষু সংঘ

লিখেছেনঃ  অপরাজিতা বড়ুয়া, চট্টগাম সোমবার, 19 নম্ভেবর 2012 21:51 Dhammainfo


আরব উপদ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব চতুর্থাংশে অবস্থিত মরু দেশ ওমান। মূল ভূখন্ডের শতকরা ৮০ ভাগেরও বেশি এলাকা মরুভূমিময় দেশে গত ৯ নভেম্বর ইতিহাসের প্রথম বারের মত অনুষ্ঠিত হলো বৌদ্ধদের দানশ্রেষ্ঠ শুভ কঠিন চীবর দানোৎসব।
এই মহতি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ওমান বৌদ্ধ পরিষদ। অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ওমানের রাজধানী মাসকট এ অবস্থিত আল-মাসা হল প্রাঙ্গণে।প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে ওমানে অবস্থানরত বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, শ্রীলংকা ও ভারতের হাজার হাজার বৌদ্ধ অংশগ্রহণ করে ওমানের বুকে বৌদ্ধ ধর্মের নতুরন ইতিহাস রচনা করে।
অনুষ্ঠানে থাইল্যান্ড, শ্রীলংকা ও ভারতের ভিক্ষু সংঘ পূণ্যময় অংশগ্রহণ করে অনুষ্ঠান সু-সম্পন্ন করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ওমান বৌদ্ধ পরিষদের সভাপতি প্রমতোষ চৌধুরী। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সিন্টু বড়ুয়া, ঝুলন বড়ুয়া।
পঞ্চশীল প্রার্থনা করেন খোকন বড়ুয়া।
অনুষ্ঠান শেষে সাংগঠনিক সম্পাদক সিন্টু বড়ুয়া ও অন্যান্য সদস্যদের অংশগ্রহণে এক মনোমুগ্ধ বুদ্ধ কির্তন সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থি বিভিন্ন দেশের বৌদ্ধ সম্প্রদায়


Friday, November 16, 2012

মাটির নিচে কোটি টন তামা, ভাগ্য ফিরবে আফগানদের?

প্রাচীন এই বৌদ্ধবিহারের নিচেই রয়েছে তামার খনি
প্রাচীন এই বৌদ্ধবিহারের নিচেই রয়েছে তামার খনি .এএফপি


তারিখ: ১৭-১১-২০১২

কয়েক দশকের যুদ্ধে বিধ্বস্ত আফগানিস্তান। ভেঙে গেছে অর্থনৈতিক কাঠামো। সেই ভঙ্গুর অর্থনীতি জোরালো হতে পারে, সম্প্রতি এমন এক সম্ভাবনার দুয়ার খুলে গেছে। লোগার প্রদেশের মেস আইনাক নামক এলাকায় মাটির নিচে পাওয়া গেছে প্রত্নতাত্ত্বিক সম্পদ এবং এক কোটি টনের বেশি তামার মজুদ।
মেস আইনাকের অবস্থান কাবুলের ৫০ কিলোমিটার দূরে। ঐতিহাসিক এই প্রত্নতাত্ত্বিক ক্ষেত্রে রয়েছে চার শতকের বৌদ্ধবিহার। চার বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে থাকা এই ক্ষেত্রে রয়েছে অনেক বৌদ্ধমন্দির আর অসংখ্য বুদ্ধমূর্তি। এরই মধ্যে বহু মূর্তির চেহারা বিকৃত হয়ে গেছে। এ এলাকার মাটির নিচেই প্রায় এক কোটি ১৫ লাখ টন তামার মজুদ রয়েছে। ২০০৭ সালে ক্ষেত্রটির তামা উত্তোলনে ৩০০ কোটি ডলারের বিনিময়ে চায়না মেটালার্জিক্যাল গ্রুপ করপোরেশনকে (এমসিসি) ৩০ বছরের জন্য ইজারা দিয়েছে আফগানিস্তান।
মেস আইনাক এলাকার ধাতব সম্পদ ব্যবহার করে সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ আফগানিস্তান গড়া হবে, নাকি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন সংরক্ষণ করা হবে—এ বিষয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিল আফগান কর্তৃপক্ষ। তবে আন্তর্জাতিক চাপের মুখে এমসিসিকে খননের কাজ দিতে হয়েছে আফগান কর্তৃপক্ষের।
আফগানিস্তানে ফরাসি প্রতিনিধিদলের (ডিএএফএ) পরিচালক ফিলিপ মারকুইস জানান, চার বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে খননকাজে প্রায় ৫০ জন প্রত্নতত্ত্ববিদ ও ৫৫০ জন শ্রমিক নিয়মিত অংশ নিচ্ছেন। আগামী বছরের শেষ নাগাদ খননকাজ শেষ হবে। এ জন্য এমসিসির খরচ হচ্ছে প্রায় তিন কোটি ডলার।
মেস আইনাকের সর্বত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে বৌদ্ধদের বাড়িঘর, মন্দির ও ব্যারাক। বিস্ময়করভাবে এসব স্থাপনা ভালো অবস্থায় আছে। মারকুইস আরও জানান, ওই ক্ষেত্রে এক হাজারেরও বেশি মূর্তি রয়েছে। আফগান সরকার এসব মূর্তি সংরক্ষণ করতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। কাজেই এগুলো নষ্ট হওয়ার যথেষ্ট আশঙ্কা আছে।
তবে আফগান উপসংস্কৃতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘মেস আইনাক থেকে তামা উত্তোলনের ফলে সরকার বছরে ৩২ থেকে ৩৫ কোটি ডলার আয় করবে। আর এই বিপুল উপার্জনকে আমরা আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করতে পারি। তাই তামা উত্তোলনের বিকল্প কিছু ভাবা আমাদের জন্য কঠিন।’ এএফপি।


Tuesday, November 13, 2012

Mom is the First God!

                                              From facebook

Sunday, November 4, 2012

PM visits historic Bai Dinh Pagoda (The Prime Minister invited the Buddhist monks and political party leaders including the Pagoda Chief to join the Buddhist International Conference in Dhaka slated for Nov 9 this year.)




Sun, Nov 4th, 2012 6:04 pm BdST

Dhaka, Nov 4 (bdnews24.com)–Prime Minister Sheikh Hasina on Sunday visited the 
historic Bai Dinh Pagoda at the Ninh Binh City, before leaving the Vietnamese capital 
Hanoi for Laos to attend the 9th Asia-Europe Meeting of Heads of State and Government 
(ASEM9).

On her arrival at Bai Dinh Pagoda, about 100 kilometers from Hanoi, Chairman of the 
Ninh Binh Peoples Committee Bui Van Thang received the Prime Minister.

The Prime Minister stayed there for about half-an hour and visited the surrounding places.

She was accompanied by Foreign Minister Dipu Moni, Ambassador at-Large M Ziauddin, 
Press Secretary Abul Kalam Azad, Bangladesh's Ambassador to Vietnam Supradip Chakma, 
Buddhist monk from Bangladesh Satyananda Priya Mohathero and Buddhist community leader 
and member of Awami League advisory council Pranab Barua were present among others.

The Prime Minister prayed for divine blessings for peace and progress of the both countries 
and their citizens.

Bai Dinh Pagoda, situated in the mountainous Bai Dinh district, is one of the important tourist 
attractions in Vietnam. The government recognised the Bai Dinh mountain as a cultural and 
historical heritage of Vietnam in 1997.

The Prime Minister invited the Buddhist monks and political party leaders including the Pagoda 
Chief to join the Buddhist International Conference in Dhaka slated for Nov 9 this year.

In the afternoon, Hasina left Hanoi, concluding her three-day trip to Vietnam.

The summit of the 48-nation forum of Asian and European countries will be held this year with 
the theme--"Friends for Peace, Partners for Prosperity"--aimed at promoting mutual understanding, 
peace, stability, development and prosperity of Asia and Europe.

The summit will provide an opportunity to the leaders of Asia and Europe to discuss regional and 
international issues of common interests and concerns, including, among others, food and energy 
security, sustainable development, financial and economic crisis, climate change, natural disaster 
response and socio-cultural cooperation.

bdnews24.com/sum/su/skb/ano/1732h

ভিয়েতনামের ঐতিহ্যবাহী প্যাগোডা পরিদর্শন প্রধানমন্ত্রীর (আগামী ৯ নভেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠেয় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ সম্মেলন)




Sun, Nov 4th, 2012 3:41 pm BdST
ঢাকা, নভেম্বর ০৪ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- লাওসের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়ার আগে ভিয়েতনামের নিন বিন শহরের বাই দিন বৌদ্ধমন্দির পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

ভিয়েতনাম সফরের শেষ দিন রাজধানী হ্যানয় থেকে একশ’ কিলোমিটার দূরে এই বৌদ্ধ মন্দিরে পৌঁছলে নিন বিন পিপলস কমিটির চেয়ারম্যান বুই ভান তাকে অভ্যর্থনা জানান। 

প্রধানমন্ত্রী আধ ঘণ্টা প্যাগোডার বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, অ্যাম্বাসেডর এ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ, ভিয়েতনামে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সুপ্রদীপ চাকমা, বাংলাদেশের বৌদ্ধ ভিক্ষু সত্যানন্দ প্রিয় মহাথেরো ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য প্রনব বড়–য়া এসময় উপস্থিত ছিলেন। 

এ সময় এক প্রার্থনাসভায় বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের জনগণের উন্নতি ও শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়। 

বাই দিন পার্বত্য অঞ্চলের এই প্যাগোডা পর্যটনের দিক থেকে ভিয়েতনামের অন্যতম আকর্ষণ। সরকার বাই দিন এলাকাকে ১৯৯৭ সালে সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক এতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করে। 

আগামী ৯ নভেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠেয় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ সম্মেলনে যোগ দিতে প্যাগোডার প্রধান ও ভিয়েতনামের নেতাদের আমন্ত্রণ জানান শেখ হাসিনা। 

এশিয়া ও ইউরোপীয় দেশগুলোর ৪৮ জাতি ফোরামের সম্মেলনে যোগ দিতে রোববার বিকেলে ভিয়েতনাম থেকে লাওস যাবেন শেখ হাসিনা। 

তিন দিনের সফরে শুক্রবার সকালে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। 

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এসইউএম/এসইউ/২২৪৫ ঘ.

Wednesday, October 31, 2012

পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারে দর্শনার্থীর ঢল

Details
Ancient Paharpur Buddhist temple Before it called
as Sompur Buddhist Temple Built up in Dhammapala
Dynasty (8 century). According to experts the geometric
 design of the entire world that has been detected ruins
is the best Paharpur Buddhist Temple. Thousands of
people are visiting this Buddhist Temple everyday.
It has 177 rooms and the Buddhist Monks were living
in these rooms. It was situated in Bodolgachi sub-
district, Naoga District, Bangladesh. There were
Silver Coins, Broncs Scripts, Stone Buddhist scripts,
Stone Buddha's Statues and so on. 

লেখক: আজাদুলইসলাম, মহাদেবপুর (নওগাঁ) সংবাদদাতা  |  বুধবার, ৩১ অক্টোবর ২০১২, ১৬ কার্তিক ১৪১৯
     ঈদে নওগাঁর ঐতিহাসিক পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারে দর্শনার্থীদের ঢল নেমেছে। ঈদের ছুটি উপলক্ষে প্রতিদিন বিভিন্ন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীসহ ভ্রমণপিপাসু মানুষের আগমনে মুখরিত হয়ে উঠেছে এ দর্শনীয় স্থান। এ বৌদ্ধবিহারের টিকেট বিক্রেতা মোতালেব হোসেন জানিয়েছেন, ঈদের পরদিন থেকে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৩ থেকে সাড়ে ৪ হাজার দর্শনার্থী আসছে। প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া হলে দেশের এই অন্যতম বৌদ্ধবিহারকে ঘিরে উন্মোচিত হতে পারে পর্যটন শিল্পের এক নতুন দিগন্ত। নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কি.মি. উত্তরে অবস্থিত ঐতিহাসিক পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার। এর আদি নাম সোমপুর বিহার। ইতিহাসবিদদের মতে পাল বংশের দ্বিতীয় রাজা ধর্মপাল অষ্টম শতকের শেষের দিকে এ বিহার নির্মাণ করেছিলেন। বিহারের আয়তন উত্তর-দক্ষিণে ৯২২ ফুট ও পূর্ব-পশ্চিমে ৯১৯ ফুট। সমগ্র পৃথিবীতে এ পর্যন্ত জ্যামিতিক নকশার পূরাকীর্তির যে সন্ধান পাওয়া গেছে বিশেষজ্ঞদের মতে পাহাড়পুর তার মধ্যে সেরা। কারো কারো মতে এখানে একটি জৈন মন্দির ছিল। আর সেই মন্দিরের উপরেই গড়ে তোলা হয়েছে এ বিহার। এ বিহারে মোট ১৭৭টি ঘর রয়েছে। ঘরগুলোতে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা বাস করতেন। বিহারের ঠিক মাঝখানে রয়েছে একটি মন্দির। মন্দিরটি দৈর্ঘ্যে ৪শ’ ফুট, প্রস্থে প্রায় ৩৫০ ফুট ও উচ্চতায় ৭০ ফুট। কালের বিবর্তনে মন্দিরের সবচেয়ে উপরের অংশ ধসে গেছে। বাইরের দেয়ালে বুদ্ধমূর্তি, হিন্দুদের দেবী মূর্তি ও প্রচুর পোড়ামাটির ফলকচিত্র রয়েছে। এসব চিত্রে সাধারণ মানুষের বৈচিত্র্যময় জীবনগাথা চিত্রিত হয়েছে। বিহারের মূল বেষ্টনীর দেয়াল প্রায় ২০ ফুট চওড়া। বেষ্টনীর মধ্যে রয়েছে আরেকটি মন্দির। এটি মূল মন্দিরের ধ্বংসস্তূপ বলে ধারণা করা হয়। এছাড়াও এ বিহারের চারপাশে আরো অনেক স্থাপত্যের নিদর্শন পরিলক্ষিত হয়। বিহার থেকে ১৬০ ফুট দূরে রয়েছে ইট ও পাথর দিয়ে বাঁধানো একটি ঘাট। এ ঘাটের পাশ দিয়ে এক সময় একটি নদী বহমান ছিল। ঘাট নিয়ে এলাকায় অনেক জনশ্রুতি রয়েছে। এ ঘাটে মইদল রাজার কন্যা সন্ধ্যাবতী স্নান করতেন বলে এ ঘাটের নাম ছিল সন্ধ্যাবতীর ঘাট।
নরওয়ের সরকারের আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের তত্ত্বাবধানে ১৯৯৩ সালে এখানে একটি জাদুঘর নির্মাণ করা হয়। এ জাদুঘরে খলিফা হারুনুর রশিদের শাসনামলের রূপার মুদ্রাসহ বিভিন্ন সময়ের প্রাচীন মুদ্রা, কয়েক হাজার পোড়ামাটির ফলকচিত্র, পাথরের মূর্তি, তাম্রলিপি, শিলালিপি ইত্যাদি স্থান পেয়েছে। এছাড়া বিহারের চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারে বেড়াতে আসা প্রকৌশলী আব্দুল আউয়াল জানান, তিনি ঢাকায় চাকরি করেন। ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে এসে প্রিয়জনদের নিয়ে এখানে বেড়াতে এসেছেন। তিনি অভিযোগ করেন, দেশের মধ্যে একটি অন্যতম প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক নির্দশন হলেও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন নেই। নেই ভালোমানের হোটেল-মোটেল। উন্নত যোগাযোগ ও আবাসন ব্যবস্থাসহ আধুনিক সেবা নিশ্চিত করা গেলে এখানে দর্শনার্থীর সংখ্যা আরো বাড়বে বলে মনে করেন অনেকে।

Saturday, October 27, 2012

Buddhist Population across Bangladesh


Buddhist 12 Step Program matched to AA 12 Steps - Rod Butcher


First 4 Steps are defined in the “Four Noble Truths”:

1. All life contains suffering and unsatisfactoriness
(1) we admitted we were powerless over alcohol - that our lives had become unmanagable
2. Suffering is caused by craving (for base objects, goals, desires)
3. This Craving can be eliminated
(2) Came to believe that a power greater than ourselves could restore us to sanity
4. The key to the elimination of craving is “The Noble Eightfold Path”.
(3) Made a decision to turn our will and our lives over to the care of God as we understood him
The Noble Eightfold Path (ariya atthangika magga) is summarised as follows and defines steps 5 thru 12

1. Right view
  • understanding suffering
  • understanding its origin
  • understanding its cessation
  • understanding the way leading to its cessation.

(4) Made a searching and fearless moral inventory of ourselves

2. Right intention
  • intention of renunciation
  • intention of good will
  • intention of harmlessness

(5) Admitted to God, to ourselves, and to another human being the exact nature of our wrongs.

(6) Were entirely ready to have God remove all these defects of character
(7) Humbly asked Him to remove our shortcomings.
3. Right speech
  • abstaining from false speech
  • abstaining from slanderous speech
  • abstaining from harsh speech
  • abstaining from idle chatter
4. Right action
  • abstaining from taking life
  • abstaining from stealing
  • abstaining from sexual misconduct
(8) Made a list of all persons we had harmed, and became willing to make amends to them all.
(9) Made direct amends to such people wherever possible, except when to do so would injure them or others.
5. Right livelihood
  • giving up wrong livelihood
  • one earns one’s living by a right form of livelihood
6. Right effort
  • the effort to restrain defilements
  • the effort to abandon defilements
  • the effort to develop wholesome states
  • the effort to maintain wholesome states
(10) Continued to take personal inventory and when we were wrong promptly admitted it
7. Right mindfulness
  • mindful contemplation of the body
  • mindful contemplation of feelings
  • mindful contemplation of the mind
  • mindful contemplation of phenomena
(11) Sought through prayer and meditation to improve our conscious contact with God as we understood him, praying only for knowledge of His will for us and the power to carry that out.
8. Right concentration
  • the first jhana
  • the second jhana
  • the third jhana
  • the fourth jhana
(12) Having had a spiritual awakening as the result of these steps, we tried to carry this message to alcoholics, and to practice these principles in all our afairs.

URL of this page—Revised:
12.19.19.15.3  12 Ak'bal 6 Sac [G6]
(Sun Oct 28 2012 05:47:03 GMT+0700 (SE Asia Standard Time))
Copyright © 1998-2012 Rod Butcher
All Rights Reserved
Additional materials Copyright © 2005-2012 Ivan Van Laningham
All Rights Reserved
ivanlan9 at gmail.com

http://www.sasana.org/Buddhist12steps.shtml

Why Buddhism is different than other Religions....Listen it for your Knowledge.

http://www.centrebouddhique.net/component/option,com_wrapper/Itemid,46/

Friday, October 26, 2012

Baruas in Bangladesh and in assam

Barua people are the 100% Buddhist
people in  Bangladesh. Who are Buddhists by Birth.
      Barua (not at all to be confused with Assamese Barua) are a Bengali speaking Buddhist community in Bangladesh. They mainly live in the Chittagong region. Many moved to Kolkata, India after partition of India in 1947; many also moved to England in the 1950s and 1960s. The plain Buddhists of Bangladesh known as the Barua-Buddhist are the ancient peoples of Bangladesh who have lived here for five thousand years according to Arakanese chronology. They insist that they came from the Aryavarta or the country of the Aryans which is practically identical to the country later known as the Majjhimadesh or Madhyadesh in Pali literature. Bengali speaking Barua people of Chittagong are all Buddhist by religion, unlike Hindu Barua of Assam who are gen
erally Brahmins or Ahom or may belong to any other general caste in India.

     All the publications and articles for the history of Barua Buddhist community are partial snap-shot of different thoughts, ideas and perhaps based on the legendary story from ancestors but a solid research work based on archaeological and historical background is still pending. Barua is the last name of Bengali speaking People who are almost exclusively Buddhist and are concentrated heavily in the Chittagong and nearby hill tracts of Bangladesh, who migrated to Rangoon, Calcutta and many other cities during British Raj as Chefs and restaurant owners. 
Ajit K. Barua a Bangladeshi was a freedom fighter in 1971 sector-1 graduated from Dhaka university and later he came to Japan and living for the last 26 years. He is the founder Chairperson of Bangladesh Scholarship Council (BSC)recognized by the United Nations. This organization distributed more than 30 million Taka to the talented poor students throughout the country at the university level till 2008. He got married with Swapna Barua hails from Chittagong. They have two daughters Asmita Barua, Dipanita Barua and only son Bijoy Barua Rajeev Barua Associate Professor, Department of Electrical and Computer Engineering, University of Maryland, College Park.


    But not all people are from Bangladesh  Some of them are from Assam. Many centuries ago in assam 'baishnab dharma' when came into existence the people of assam were forcefully being converted into their religion. Due to which some Buddhist people (Barua) ran to Bangladesh and took their shelter and became the people of bangladesh but in the later years some of them came back to assam via west Bengal. The Bengali Baruas or the Buddhist baruas of assam have a mixed similarity of traditions of ahom for eg: both call their god as 'gohain' but pray to different gods. Similarity among the food habits of the people of Bangladesh and west Bengal  their mother tongue similar to the people of Chittagong  their dressings similar to the people of west Bengal.


Tuesday, October 23, 2012

বৌদ্ধ বিহারের মালিকানা দ্বন্ধ; মুখোমুখি বাংলাদেশ বৌদ্ধসমিতি ও মহাসভা


লিখেছেনঃ  অনলাইনডেস্ক Tuesday, 23 October 2012 21:05
ছবি: চট্টগ্রাম নন্দনকানন বৌদ্ধ বিহার
ছবি: চট্টগ্রাম নন্দনকানন বৌদ্ধ বিহার






ছবি: চট্টগ্রাম নন্দনকানন বৌদ্ধ বিহার
বৌদ্ধবিহার কার সম্পত্তি, সংঘের নাকি সংশ্লিষ্ট কমিটির বা সমিতির এই প্রশ্নে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে বাংলাদেশী বৌদ্ধদের ঐতিহ্যবাহী সংগঠন হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ বৌদ্ধসমিতি ও ভিক্ষু-সংঘের সর্বোচ্চ কাউন্সিল সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভা। মহাসভা বলছে-দায়ক-দায়িকা কর্তৃক কোন বৌদ্ধবিহার প্রতিষ্ঠা হলেও উৎসর্গের মাধ্যমে বিহারটি সংঘের উদ্দেশ্যে দান করার আগ পর্যন্ত কোন ভিক্ষু-সংঘ ঐ বিহারে অবস্থান করেন না বা করতে পারেন না।খবর, দৈনিক সাঙ্গু ।  প্রতিষ্ঠার পর বিহারটি উৎসর্গের মাধ্যমে ভিক্ষু-সংঘের উদ্দেশ্যে দান করলেই কেবল কোন ভিক্ষু বা সংঘ ঐ বিহারে অবস্থান করেন। আর উৎসর্গের মাধ্যমে দান করার পর সংশ্লিষ্ট কোন ব্যাক্তি বা সংগঠনের বিহারটির মালিকানা দাবি করা অযৌক্তিক শুধু নয় এটি বৌদ্ধ বিনয়ের পরিপন্থিও বটে। মহামানব বুদ্ধের সময় থেকে শুরু হয়ে শতাব্দীর পর শতাব্দী এভাবেই চলে আসছে। সুতরাং কেবল চট্টগ্রাম বৌদ্ধবিহার নয় দেশের আনাচে-কানাচে যত বৌদ্ধবিহার রয়েছে সবকয়টি সংঘ-সম্পত্তি হিসেবে বিবেচিত হবে। অন্যদিকে সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার এই যুক্তিকে খণ্ডন করে বৌদ্ধসমিতি বলছে-ভিক্ষু-সংঘ তো গৃহত্যাগী শুধু নয়, সংসার থেকে শুরু করে সবকিছুর মোহ ত্যাগের মাধ্যমে উনারা ধর্মের উদ্দেশ্যে নিজেদের সমর্পণ করেন। এছাড়া বুদ্ধের বিনয় মতে ভিক্ষু-সংঘ কেবল পরিধেয় চীবরটি ছাড়া আর কিছুরই মালিকানা দাবি করতে পারেন না। তাহলে উনারা কিভাবে বৌদ্ধবিহারকে নিজেদের সম্পত্তি (সংঘের-সম্পত্তি) মনে করেন?
এই বিতর্ক নিয়ে সাধারণ বৌদ্ধ সমাজে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন মত। কেউ কেউ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার যুক্তিকে সঠিক বলে মেনে নিচ্ছেন আর কেউ বা পক্ষ নিচ্ছেন বৌদ্ধসমিতির। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের শিক্ষার্থী সরোজ বড়ুয়া সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার যুক্তিই সঠিক এবং ভিক্ষু-সংঘ ও বৌদ্ধবিহারের উপর হস্তক্ষেপ করা বৌদ্ধ সমিতির উচিত নয় বলে মনে করেন। একই মত পোষণ করে সমাজ সেবী ও সমাজকল্যাণ পরিষদের সদস্য ববিতা বড়ুয়া বলেন, এটি অবশ্যই সংঘের সম্পত্তি। যেহেতু দায়ক-দায়িকা নিঃস্বার্থ ভাবেই সকল কিছু সংঘের উদ্দেশ্যে দান করেন সেহেতু দানের পর আবার কোন কিছুর মালিকানা দাবি করা ধর্মের পরিপন্থি। বৌদ্ধসমিতি এ নিয়ে অযথা বাড়াবাড়ি করছে যা মোটেই উচিত নয়। পত্রিকায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এমন অনেক শিক্ষক-শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী ও সচেতন বৌদ্ধ নাগরিক তাঁদের এই মতকে সমর্থন করেন। তবে কিছুটা ভিন্নমত পোষণ করে বৌদ্ধ সমিতির প্রাক্তন চেয়ারম্যান রাখাল চন্দ্র বড়ুয়া ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়া বলেন, স্বীকার করতে দ্বিধা নেই বৌদ্ধবিহার সংঘ-সম্পত্তি। কিন্তু এতে করে সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে বলে আমরা মনে করি না। বরং সমস্যা আরো বাড়তে পারে। কারন, বিহার পরিচালনা জটিল ব্যাপার। আর বিহারগুলো পরিচালনায় যে দক্ষতা ও ঐক্যের প্রয়োজন বর্তমান ভিক্ষু-সমাজে এই গুরুত্বপূর্ণ দিক গুলোর বড়ই অভাব। এছাড়া শৃঙ্খলাহীন ও বিনয়ের পরিপন্থি আচরণ ও চলাফেরার দায়ে ভিক্ষু মহাসভা কোন ভিক্ষুকে যথাযথ শাস্তি দিতে পেরেছেন এমন উদাহরণ তেমন পাওয়া যায়না। এক্ষেত্রে দেশের সকল বৌদ্ধবিহার সংঘ-সম্পত্তি হিসেবে বিচেনায় নিলে উনারা কিভাবে বা কি পদ্বতিতে সেগুলো পরিচালনা করবেন ভিক্ষু মহাসভার উচিত তা বৌদ্ধসমাজের সামনে তুলে ধরা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পণ্ডিত প্রবর শ্রীমৎ প্রজ্ঞাবংশ মহাথেরো জানান, সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভা যা বলছে তাই ঠিক। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে পরিস্থিতি একটু ভিন্ন। কারন, ভিক্ষু-সংঘের মাঝে বিনয়-বিধান ও নিয়ম-নীতি মেনে চলে এমন ভিক্ষুর সংখ্যা নিতান্তই কম। এছাড়া ভিক্ষু-সংঘের মাঝেই একজন আরেকজনকে মানতে চায়না। ফলে সমস্ত বিহারগুলো পরিচালনা করা ভিক্ষু-সংঘের জন্য তত সহজ হবেনা। আর বৌদ্ধ সমিতি যে দাবি জানাচ্ছে তা কোনমতেই ধর্মীয় বিধান হতে পারেনা। তবে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের গঠনমূলক আলোচনার মাধ্যমে সৃষ্ট সমস্যা থেকে সমাধানের উপায় খুঁজে বের করতে হবে। বৌদ্ধবিহারের মালিকানার প্রশ্নে গৃহী ও সংঘের শীর্ষ দুই সংগঠনে সৃষ্ট জটিলতা নিরসনে করনীয় কি জানতে চাইলে সংশ্লিষ্টরা বলেন, আইন-আদালতের মাধ্যমে এর সমাধান খুঁজতে যাওয়া গুটি কয়েক বৌদ্ধ জনগোষ্ঠীর জন্য কখনো শোভনীয় হতে পারেনা। ধর্মীয় এই সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ভাবে সমাধান হওয়া উচিত বলে মনে করেন শ্রীমৎ প্রজ্ঞাবংশ মহাথেরো, রাখাল চন্দ্র বড়ুয়া, ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়া ও ববিতা বড়ুয়া সংশ্লিষ্ট সকলে।
ইতিমধ্যে বৌদ্ধ সমিতির পক্ষ থেকে বিনম্র আবেদন এবং যথা ধর্ম তথা জয় (বুদ্ধ বিহারে ভিক্ষু-গৃহী দ্বন্দ্ব!) শিরোনামে চট্টগ্রাম মহানগর বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের পক্ষ হতে নিজ নিজ বক্তব্য ছোট বই আকারে বৌদ্ধদের মাঝে প্রচার করা হচ্ছে।
এছাড়া ড. জিনবোধি ভিক্ষু, বৌদ্ধসমিতি ও ভিক্ষু মহাসভার নেতৃবৃন্দের সাথে কথা বলে জানা গেছে তাঁরাও আলোচনার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ভাবে সমস্যাটির সমাধানে আগ্রহী। সচেতন বৌদ্ধ নাগরিকদের এখন একটাই প্রশ্ন এই গুরু দায়িত্ব নেওয়ার বৌদ্ধসমাজে কেউ কি নেই?

http://www.dhammainfo.com/news/bangladesh/item/288-বৌদ্ধ-বিহারের-মালিকানা-দ্বন্ধ-মুখোমুখি-বাংলাদেশ-বৌদ্ধসমিতি-ও-মহাসভা


Wednesday, October 17, 2012

Dhammakaya 'knows' Jobs' afterlife

Bangkok Post Logo

  • Published: 20/08/2012 at 09:13 PM
  • Online news:

  • Wat Phra Dhammakaya in Pathum Thani province on Monday stirred an internet controversy when it released an article on its website referring to the afterlife of Apple co-founder Steve Jobs, claiming the American legend has been reincarnated as a mid-level angel dwelling not far from his Apple office in a parallel world.

  • Steve Jobs

  • According to the temple’s website (www.dmc.tv), the article named “Where is Steve Jobs?” was in answer to questions about Jobs’s afterlife that had been asked by a man identified as Tony Tseung, a senior engineer at Apple's headquarters in Cupertino, California.
    It claimed Mr Tseung sent a letter asking Phrathepyanmahamuni (Luang Por Dhammachayo), the abbot of Wat Phra Dhammakaya, whether he knew where Jobs went after his death and how he was faring. 
    He said Jobs was a practitioner of Buddhism and at one point wanted to become a Buddhist monk, but failed to do it as work kept him busy. 
    The website said the answers to Mr Tseung’s questions resulted in knowledge gained from Phrathepyanmahamuni’s long-time practice of meditation. 
    The abbot claimed Jobs is now “a half Witthayathorn, half Yak (Thai word for ‘giant’), which is a mid-level angel. Witthayathorn is the term representing one of the angel types who love to seek knowledge in various sciences. Another trait of his angelic character was a hot temper, he said.
    Before Jobs died, he was worried about many things such as his family and work projects, and his life after death.  
    Jobs is living in a big heavenly palace, the height of a six-storey building, made of white, silver metal and crystal glass, located not far from where he worked when he was alive. He has 20 servants as a result of his worldly virtue, the abbot said.
    The content in the article was from a Phrathepyanmahamuni sermon that had been aired on the temple’s cable television channel Dhamma Media Channel (DMC) last week. It was intended to teach the law of karma to Dhammakaya followers, not meant to defame or insult any parties, the website explained.
    The website said the article had been disseminated on many websites and social media channels and the text may have been edited, paraphrased or distorted. As a result, it urged people to use care and read the “correct” original text on its website. It also said the “Where is Steve Jobs?” article was only an individual opinion and whether to believe it was up to the audience.    
    Wat Phra Dhammakaya has been embroiled in controversy over its donation campaigns and claims of miracles. The temple, however, is believed to have millions of followers around the world, including many powerful Thai politicians.
    The full article can be read via this link: http://www.dmc.tv/pages/สตีฟ-จ็อบส์-Steve-Jobs-ตายแล้วไปไหน/20120816-ปรโลกนิวส์-ตอน-สตีป-จอบส์-ตายแล้วไปไหน-ตอนที่-1_LEFT.html

Sunday, September 23, 2012

Wonderful Buddha's Statue in Bangladesh

This a Buddha's statue called "Cakkra Muni Buddha's Statue" at Aparajita Buddhist Monastery, Zero point place, Kagracori District, Chittagong, Bangladesh. It is 37 feets height and it (body) bears "ONE THOUSANDS EIGHT HUNDRED NINE" BUDDHAS STATUES. Every day thousands of visitors visiting there in BANGLADESH.






Saturday, August 4, 2012

The Classification of Tripitaka



The Tipitaka is the most important part for the Theravada Buddhist of whole over the world. The Buddha delivered the precious (Dhamma) teachings to disciples called Bhikkhu- Bhikkhuni and laities called Upāsok- Upāsika in magadhi called as pāli. It was written down in ancient language pali. As well as found it in other version too such as in ancient language Sanskrit and Chinese.
         It is a guideline text for one, whoever awareness for seeks the reality. It is important for the regardless Buddhists schools of Sangha Communities and laities. The councils or synods, Comentaries, Buddhist culture, Buddhist education, propagation and researches etc dependent on canonical pali literature could be pronounced as Tripitaka.

For more read........(view)

Friday, March 30, 2012

বুদ্ধের শান্তির বাণী উপলব্ধি করতে হবে


     হিংসা নয় মৈত্রী, সংঘাত নয় শান্তি-এটাই ছিল গৌতম বুদ্ধের মূল বাণী। এই বাণী আমাদের উপলব্ধি করতে হবে। উপমহাদেশের প্রাচীন সম্প্রদায় হচ্ছে বৌদ্ধ সম্প্রদায়। আর সেই ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ চট্টগ্রাম বৌদ্ধবিহার। এটি দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। আজ আমি এখানে আসতে পেরে খুব খুশি।
    গতকাল সকালে নগরীর বৌদ্ধবিহারের পুনঃনির্মাণ ও সংস্কার প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।   
      তিনি আরো বলেন, চট্টগ্রামকে বাণিজ্যিক রাজধানীতে রূপান্তরে আমরা প্রথম থেকেই কাজ করে আসছি। ইতোমধ্যে বন্দরের অনেক উন্নতি করেছি। এ ধারা অব্যাহত রেখে চট্টগ্রামের আরো উন্নয়ন করতে চাই।
     বাংলাদেশ বৌদ্ধ সমিতির উদ্যোগে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ গুরু সংঘরাজ ড. ধর্মসেন মহাস্থবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী দীলিপ বড়ুয়া, বৌদ্ধ সমিতির চেয়ারম্যান অজিত রঞ্জন বড়ুয়া, মহাসচিব আর্দশ কুমার বড়ুয়া ও প্রধান সমন্বয়কারী বিপ্লব বড়ুয়া বক্তব্য রাখেন।
      প্রধানমন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রাম বৌদ্ধবিহারে মহামান্য বুদ্ধের কেশধাতু সংরক্ষিত আছে। এই বৌদ্ধ বিহারের ঐতিহ্য রক্ষায় এর পুনঃনির্মাণের কাজ শুরু করা হলো। শুধু এখানে নয়, আমরা লালমাই পাহাড়, মহাস্থানগড়-এসব  ঐতিহ্যবাহী জায়গাগুলোও সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছি।
     তিনি বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রতি সরকারের সর্বাত্মক সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে বলেন, গতবছর ঢাকায় ৭৩৩টি বৌদ্ধ প্রতিষ্ঠানকে অনুদান দিয়েছি। বৌদ্ধবিহারের জন্য দুই বিঘা জমি আমরা বিনামূল্যে দিয়েছি। এই সরকারই প্রথম বৌদ্ধ কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করে এবং তাতে এক কোটি টাকা অনুদান দেয়।
      শেখ হাসিনা বলেন, এ দেশের স্বাধীনতা আমরা সকলে মিলে অর্জন করেছি। দেশে সব ধর্মের সমান অধিকার থাকবে। সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে একসাথে দেশের উন্নয়নে কাজ করব। এটাই হচ্ছে বাঙালির বৈশিষ্ট্য এবং এটাই তাদের ঐতিহ্য।
     চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহারকে জাতীয় বিহার ঘোষণা প্রসঙ্গে বৌদ্ধ সমিতির চেয়ারম্যান অজিত রঞ্জন বড়ুয়া বলেন, আমাদের অনেক দিনের চাওয়া পূর্ণ হল আজ। ১২৪ বছর পুরনো এই বিহার ঐতিহাসিক ও প্রত্বতাত্তিকভাবে স্বীকৃত। তাই আমরা একে জাতীয় বিহার হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রী তা বিবেচনায় নিয়েছেন।

চট্টগ্রাম বৌদ্ধবিহারে প্রধানমন্ত্রী