Sunday, July 7, 2013

WE ARE BUDDHISTS STRONGLY CONDEMN THESE KINDS OF BARBAROUS..

AT BUDDHA GOYA BUDDHIST PLACE.


Bomb Blast at Buddha Goya Buddhist Sacred Place...

Bodh Gaya news >>

police said. 

The blasts did not cause any casualty or damage to the temple and the Bodhi tree under which Buddha attained enlightenment, a police officer said. 
The temple at Bodh Gaya was built at the spot where the Buddha attained enlightenment over 2,500 years ago. It was declared a Unesco World Heritage Site in 2002.


Home ministry confirms Bodhgaya serial blasts a terror attack, two pilgrims injured-Serial explosions inside and outside Mahabodhi temple in Bihar were a terror attack , the Home Ministry said on Sunday as it sent National Investigation Agency (NIA) and National Security Guard (NSG) teams for post-blasts investigations.

"It was a terror attack," Union Home Secretary Anil Goswami told PTI.

He, however, said so far no group has claimed responsibility for the multiple blasts and investigations were on.

Goswami said four blasts took place inside the temple complex while four occurred outside it.

Two people have been injured in the blasts hich took place between 5:30 to 5:58 am.

Arvind Singh, a member of Mahabodhi Temple Management Commitee said the two injured included a national of Myanmar and another of Tibet. They have been admitted to Magadh Medical College and Hospital, he said.

Singh said two other bombs, one near the 80 feet statue and one at bus stand have been defused.

Additional Director General of Police (Law and Order) S K Bhardwaj said prima facie it seems the serial blasts have been done by some terrorist organisation.
DIG Special Branch Parasnath told PTI said, "A team of NIA officers is coming to Bodh Gaya from Kolkata."

The ADG said that there was a general alert about possibility of terrorist attacks in Bihar and the state police have tightened security.

"At Bodh Gaya temple, the police security arrangements are only outside the temple while the security inside is looked after by temple trust officials," he said.

The DIG said, "The sanctum sanctorum of the Mahabodhi Temple is intact. The temple premises have been sanitised."

The secretary of the Bodh Gaya committee Dorji said, "There were four blasts inside the temple premises.

Fortunately, there was no damage to the Bodhi Tree or the main temple structure."

"In the first blast which took place near the Bodhi tree, a table was blown up because of which two persons were injured. The second blast, I think, was inside the enclosure where books were kept. The furniture was damaged but there was no damage to the monuments or statues," he said.

Asked about the nature of explosives used, S K Bharadwaj, ADG (Law and Order) said they were low intensity time bombs.

He said, "We got information about six-seven months back that there may be a terror attack on the Mahabodhi temple.

After that we had beefed up secuirty and deployed extra forces".

Bodh Gaya Buddhist temple, around 10 km from Gaya and 100 km from capital Patna, is world famous. Lord Buddha had attained enlightenment here under the Mahabodhi tree in the temple premises.

The Mahabodhi Temple is frequented by Buddhist pilgrims from
Sri Lanka, China and Japan and the whole of southeast Asia.

Tibetan spiritual leader the Dalai Lama makes frequent trips to Bodh Gaya and Sri Lankan President Mahinda Rajapaksa had visited it six months back. A total of 52 countries have established their monasteries here.




Thursday, May 23, 2013

Indigenous people leaving country due to rise of communalism




FRIDAY, MAY 24, 2013


Alleges Jatiya Adivasi Parishad

Indigenous people are leaving the country due to a sense of insecurity against the backdrop of rising incidents centring communalism and fundamentalism, said Jatiya Adivasi Parishad leaders yesterday.
In the last two months, around 100 indigenous families of Godagari upazila in Rajshahi district and Jhilim union of Chapainawabganj district left the country, said the parishad President Rabindranath Soren.
Addressing a press conference in Rajshahi city’s Miapara Public Library auditorium, he said there were attacks on Hindus and their places of worship following the February 28 death sentence on Jamaat leader Delawar Hossain Sayedee.
Simultaneously, fundamentalist forces in association with local land grabbers started threatening indigenous people to leave the country, he said, adding that this was prompting many indigenous people to leave and others living in villages to keep indoors.
The affected villages include Gogram, Bottoli, Edolpur, Kantopasha, Agalpur, Baganpara, Domdoma, Telibari, Chowduar, Muraripur, Atahar, Sakura, Champatola, Chhatnipara,Gonshapara, Babuldaying and Hujrapur in Godagari and Boiltha, Chottigram and Babudaying of Jhilim.
Panic has also gripped indigenous people of Natore, Naogaon and Joypurhat. “We want the government look into the matter,” he said.
The parishad placed three demands — formulation of laws to protect indigenous people and establishing a national commission for ethnic affairs, establishment of a separate and independent land commission for plain-land indigenous people, and ensuring security and immediate steps to mitigate the crisis.

Wednesday, May 22, 2013

'অহিংসা পরম ধর্ম'


বিনোদন খবর
   গৌতম বুদ্ধকে নিয়ে শাহীদ শরিফের প্রযোজনায় আরটিভি নির্মাণ করেছে তথ্যচিত্র ‘অহিংসা পরম ধর্ম’। তথ্যচিত্রটিতে তুলে ধরা হয়েছে গৌতম বুদ্ধের জীবন, কর্ম, বাণী, মোহমুক্তির মন্ত্রসহ বিভিন্ন বিষয়।

এ বিষয়ে প্রযোজক শাহীদ গ্লিটজকে বলেন, “তথ্যচিত্রটি নির্মাণ করা হয়েছে বৃহস্পতিবারের বুদ্ধ পূর্ণিমাকে উপলক্ষ করে। এদিন বৌদ্ধধর্মের প্রবক্তা গৌতম বুদ্ধের জন্মদিন। একই দিনে বুদ্ধের বোধি লাভ আর মহাপরিনির্বাণও হয়।”

তিনি আরও বলেন, “খ্রিস্টপূর্ব ৫৬৩ সালে বৈশাখী পূর্ণিমা তিথিতে বর্তমান নেপাল ও ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকায় শাক্যরাজ শুদ্ধোধন ও রানি মহামায়ার কোল আলো করে জন্ম নিয়েছিলেন সিদ্ধার্থ। জন্মের সাত দিন পরই সিদ্ধার্থের মা ইহলোক ত্যাগ করেন। তখন মাসি মহাপ্রজাপতি গৌতমী সিদ্ধার্থের লালন-পালন করেন। এ কারণে সিদ্ধার্থ ‘গৌতম’ নামে পরিচিতি পান। গৌতম তাঁর জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন, ত্যাগেই জীবন সার্থক ও সুন্দর হতে পারে। তিনি হয়ে ওঠেন মুক্তির পথ-নির্দেশক-গৌতম বুদ্ধ।”

প্রযোজক জানিয়েছেন, ২৩ মে বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টা ১০ মিনিটে তথ্যচিত্রটি প্রচার করবে আরটিভি।

বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/তুষার/এসএম/মে ২১/১৩

Tuesday, May 21, 2013

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ধর্মীয় স্বাধীনতা রিপোর্ট ২০১২ বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণে প্রাণহানি ঘটছে


ইত্তেফাক রিপোর্ট
মঙ্গলবার, ২১ মে ২০১৩, ৭ জৈষ্ঠ্য ১৪২০, ১০ রজব ১৪৩৪
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর হামলার কারণে প্রাণ ও সম্পদহানি ঘটছে। বেশির ভাগ সময় এসব আক্রমণের ধরন হয় সংখ্যালঘুদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ এবং লুটপাট। কিন্তু সংখ্যালঘুদের ওপর এ ধরনের হামলার কারণ নির্ধারণ করা সম্ভব হয় না। আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ধর্মীয় স্বাধীনতা রিপোর্ট ২০১২ তে বাংলাদেশের ধর্মীয় স্বাধীনতা পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে এ কথা বলা হয়েছে। রিপোর্টে গত বছরের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে ফতেহপুর, সাতক্ষীরা, রামু, উখিয়া ও কক্সবাজারে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের উপর বিক্ষিপ্ত হামলার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। 

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই বার্ষিক রিপোর্টে বলা হয়, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকেরা সাধারণ সামাজিক অবস্থানে নিচের দিকে রয়েছে। তাদের রাজনৈতিক অবস্থানও তেমন ভালো নয়। তবে দেশটির সংবিধান, আইন ও সরকারের নীতি ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা করে চলেছে। সরকারও সাধারণত ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল। গত এক বছরে ধর্মীয় স্বাধীনতার বিষয়ে সরকারের মনোভাবের কোনো তাত্পর্যপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়নি। এছাড়া ধর্মীয় স্বাধীনতার উপর আঘাতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। ধর্মীয় বিবেচনায় সরকারী চাকরিতে নিয়োগ দেয়ারও কোনো কথা শোনা যায়নি। এমনকি গত কয়েক বছরের মতো সংখ্যালঘুদের সম্প্রদায়ের লোকদের সশস্ত্র বাহিনী ও সরকারী চাকরিতে বাধার সম্মুখিন হতে হয়েছে এমন কোনো অভিযোগ ওঠেনি। 

রিপোর্টে বলা হয়, হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ এবং আহমাদিয়া মুসলিম সংখ্যালঘুরা সুন্নি মুসলিমদের হাতে হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হয়। তবে এক্ষেত্রে সরকার ও নাগরিক সমাজের বক্তব্য হলো, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটে। এখানে এককভাবে ধর্মীয় বিশ্বাসকে দায়ী করা যায় না। রিপোর্টে সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষার সরকারকে আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহবান জানানো হয়।

Monday, April 1, 2013

সন্ত্রাসী তৎপরতা বন্ধ করতে হবে কঠোর হাতে - সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত হোক


ঢাকা, সোমবার, ১ এপ্রিল ২০১৩, ১৮ চৈত্র ১৪১৯, ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৩৪

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সহিংসতার ঘটনা যে আন্তর্জাতিক মনোযোগ কেড়েছে, তা আমাদের জানা। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মহল থেকে এটা নিয়ে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা প্রকাশ করা হয়েছে। জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বিষয়টির একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের যে আহ্বান জানানো হয়েছে, তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরাও মনে করি, যুদ্ধাপরাধের বিচারের ঘটনা নিয়ে যে সহিংসতা ঘটে গেল, এর একটি গ্রহণযোগ্য তদন্ত প্রয়োজন। 
আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ঘটে যাওয়া মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার চলছে। দেশবাসী এই অপরাধের বিচার দেখতে চায়। যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত অধিকাংশ ব্যক্তি একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণকারী জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জড়িত এবং তাঁরা বিচার-প্রক্রিয়ার বিরোধিতার নামে সহিংস পথ বেছে নিয়েছেন। সারা দেশে এ পর্যন্ত ৮৮ জন প্রাণ হারায়। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এ ধরনের সহিংসতা ও মৃত্যু কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। 
এ সহিংসতায় প্রাণহানির পাশাপাশি যেমন সম্পদ ধ্বংস হয়েছে, তেমনি সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয়টি হচ্ছে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ও উপাসনালয়ে হামলা। যুদ্ধাপরাধের বিচারের সঙ্গে কার্যত সম্পর্ক না থাকলেও আমরা দেখছি, সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে। দুঃখজনক হচ্ছে সরকার বা প্রশাসন তাদের রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারছে না। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের কর্মীরাও হামলা ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। গত শুক্রবার জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় থেকে দেওয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সামগ্রিকভাবে এই পুরো ঘটনাপ্রবাহে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা প্রকাশ করা হয়েছে। জাতিসংঘের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত বিশেষ দূত বলেছেন, ‘আমি বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে সব হত্যাকাণ্ডের বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করার আহ্বান জানাচ্ছি। এসব হত্যাকাণ্ড রাষ্ট্রীয়ভাবে হোক বা না হোক, সেটা কোনো ব্যাপার নয়।’ 
আমরাও মনে করি, জামায়াতের সহিংস তাণ্ডবের কারণে হোক, সহিংসতা দমন করতে গিয়ে হোক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো ধরনের বাড়াবাড়ির কারণে হোক বা কোনো স্বার্থান্বেষী মহলের উসকানির কারণেই হোক—এতগুলো প্রাণহানিসহ এই সহিংসতার একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। এখানে রাজনৈতিক শক্তির দায় কতটুকু, প্রাণহানি রোধ, সম্পদ রক্ষা বা সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা বন্ধে প্রশাসন বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা কোথায় বা কী পরিমাণ, তা বের করা জরুরি। 
আমরা মনে করি, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করা যেমন সরকারের দায়িত্ব, তেমনিভাবে দেশের জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্বও সরকারের। এটা মানতেই হবে, সরকার সাম্প্রতিক সময়ে তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। সরকার যেমন এ জন্য জামায়াতসহ বিরোধী রাজনৈতিক পক্ষকে দায়ী করছে, তেমনি বিরোধীপক্ষও সরকারকে দায়ী করছে। চলমান সন্ত্রাসী তৎপরতার পেছনে কারা আছে এবং তা রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তথা সরকারের দুর্বলতা কোথায়—এসব জনগণের সামনে পরিষ্কার হতে হবে।
সংগত কারণেই আমরা মনে করি, পুরো ঘটনাটির একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন হয়ে পড়েছে।

Friday, March 15, 2013

বাংলাদেশ নিয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে তুমুল বিতর্ক পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে জরুরি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান


ঢাকা, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০১৩, ২ চৈত্র ১৪১৯, ৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৩৪
মাঈনুল আলম, লন্ডন থেকে


বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সাম্প্রতিক সহিংস ঘটনা নিয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে উত্তপ্ত বিতর্ক হয়েছে। পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউজ অব লর্ডসের কয়েকজন সদস্য রাজনৈতিক অস্থিরতা, সাম্প্রতিক সহিংসতা এবং সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ব্রিটিশ আইন প্রণেতারা বিতর্কে অংশ নিয়ে এ পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে জরুরি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহবান জানান।

জবাবে ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে একজন প্রতিমন্ত্রী জানান, ব্রিটিশ সরকার সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত আছে এবং চলমান পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গেও এ ব্যাপারে যোগাযোগ আছে বলে হাউজ অব লর্ডসকে জানানো হয়। বৃহস্পতিবার হাউজ অব লর্ডসে বিতর্কের সূচনা করেন ব্রিটিশ জোট সরকারের অন্যতম অংশীদার লিবারেল ডেমোক্রেট দলের সদস্য লর্ড এরিক এ্যভব্যারি। তিনি বাংলাদেশ বিষয়ে ব্রিটিশ সরকারের দ্বয়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীর কাছে জানতে চান, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সহিংসতায় বহু লোকের প্রাণহানি ও সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়া এবং তাদের উপাসনালয়ে ভাঙচুরের ঘটনায় ব্রিটিশ সরকার অবহিত কিনা। জবাবে পররাষ্ট্র ও কমনওয়েল্থ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ব্যারোনেস সাঈদা ওয়ার্সি বলেন, বাংলাদেশে সামপ্রতিক সহিংসতার ঘটনায় ব্রিটিশ সরকার গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এসব ঘটনায় ৭০ জন নিহত হয়েছেন যাদের বেশিরভাগই মারা গেছে আইন-শৃংখলা বাহিনীর গুলিতে। এছাড়া ২৪টি হিন্দু মন্দির ভাঙচুর, ১২২টি ঘর ও বহু দোকানপাট ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবর এসেছে। এসব দুঃখজনক ঘটনায় আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশ সরকারকে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আহ্বান করেছি। সম্প্রতি তার বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করে ওয়ার্সি বলেন, সে সফরেও আমি বলেছি যে আইনানুগ ও শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের মধ্যে সংঘাত ও ভাঙচুরের কোন স্থান নেই। 

বিতর্কে অংশ নেন ব্যারোনেস মঞ্জিলা পলা উদ্দিন, লর্ড ডোলাকিয়া, লর্ড ট্রিম্বলএবং ব্লেইজবোনের ব্যারোনেস রয়্যালসহ আরো বেশ কয়েকজন আইন প্রণেতা। তারা বাংলাদেশ পরিস্থিতিতে নিজেদের অভিমত প্রকাশের পাশাপাশি দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীর কাছে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চান।

সাঈদা ওয়ার্সি আরো বলেন, 'ব্রিটিশ সরকার বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালকে পূর্ণ সমর্থন দিয়ে আসছে। কেননা ব্রিটিশ সরকার মনে করে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অপরাধ করে রেহাই পাওয়ার যে প্রবণতা, তার থেকে বের হয়ে আসার জন্য এ বিচার জরুরি। এই বিচার প্রক্রিয়া যেন সুষ্ঠু, স্বচ্ছ এবং আইনি বিধান বজায় রেখে হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকর জন্যও আমরা বার বার আহ্বান জানিয়েছি। কিন্তু ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াতের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাঈদির মামলার রায় ঘোষণার পর ভাঙচুর ও সহিংসতার মাত্রা যে হারে বেড়েছে আমরা তার তীব্র নিন্দা জানাই।' তিনি হাউজ অব লর্ডসকে আরো জানান, বাংলাদেশ বিষয়ে ব্রিটিশ সরকারের উদ্বেগের আরো একটি কারণ হল, এ পরিস্থিতি ব্রিটেনে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির মধ্যেও সংঘাত ছড়িয়ে দিতে পারে। সম্প্রতি লন্ডনের বাঙালি অধ্যুষিত হোয়াইট চ্যাপেল এলাকায় পাল্টাপাল্টি সভা সমাবেশের ঘটনায় এটা স্পষ্ট। এছাড়া কমনওয়েল্থভুক্ত দেশ হিসেবে বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারেও ব্রিটেনের আগ্রহ রয়েছে। এ সময় ওয়ার্সি বাংলাদেশের সরকার ও অন্যান্য দলগুলোকে সংঘাত এড়িয়ে সংযত আচরণ করার আহ্বান জানান।

ব্যারোনেস মঞ্জিলা পলা উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন সাক্ষী হিসেবে মানবতা বিরোধী অপরাধীদের বিচারের যে দাবি বাংলাদেশের মানুষ তুলেছে তা আমি গভীরভাবে উপলদ্ধি করতে পারি। উল্লেখ্য, পলা উদ্দিন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক। লর্ড ডোলাকিয়া বলেন, ব্রিটেনে বসবাসরত বাংলাদেশি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একটি প্রতিনিধি দল তার সাথে দেখা করেছেন। তারা জামায়াত-শিবির বাংলাদেশে তাদের বাড়ি-ঘরে হামলা করছে বলে অভিযোগ করেছেন। তিনি এসব বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ সরকারকে অবহিত করার জন্য পররাষ্ট্র ও কমনওয়েল্থ মন্ত্রীকে অনুরোধ জানান। 

এদিকে বৃহস্পতিবার বিকেলে ইত্তেফাক প্রতিনিধির সাথে আলাপকালে লর্ড এ্যভব্যারি বলেন, নীতিগতভাবে ব্রিটিশ সরকার যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালকে সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করে এবং তারাও মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার চায়। তবে এই ট্রাইব্যুনালের আইন এবং বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে চরম দ্বিমত রয়েছে। যার কারণে এ বিচারের স্বচ্ছতা নিয়ে আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। এছাড়া শাহবাগে তরুণ প্রজন্মের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের প্রশংসা করলেও তিনি তাদের দাবির প্রতি দ্বিমত পোষণ করেন। এ্যভব্যারি বলেন, 'আমরা মৃত্যুদণ্ডের দাবির সাথে একমত নই। এছাড়া জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ হলে তারা জঙ্গিরূপে আবির্ভূত হতে পারে।

Monday, March 11, 2013

সহিংসতা সমাধানের পথ নয়: মজীনা (ভিডিও) - কূটনৈতিক প্রতিবেদক |


ঢাকা, সোমবার, ১১ মার্চ ২০১৩, ২৭ ফাল্গুন ১৪১৯, ২৮ রবিউস সানি ১৪৩৪
ড্যান ডব্লিউ মজীনা
ড্যান ডব্লিউ মজীনা

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সহিংসতায় মানুষের প্রাণহানির ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। জানমালের ক্ষয়ক্ষতি, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা দেশটিকে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। 
আজ সোমবার আমেরিকান সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা এসব কথা বলেন।
তিন সপ্তাহের যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে গত শনিবার বাংলাদেশে ফিরেছেন ড্যান মজীনা। 
মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, ভিন্ন মত প্রকাশে সহিংসতা সমাধানের পথ নয়। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারকে অব্যাহতভাবে প্রয়াস চালিয়ে যেতে হবে।
বাংলাদেশে প্রধান দুটি রাজনৈতিক শক্তির মত-পার্থক্য সম্পর্কে মজীনা বলেন, ‘বাংলাদেশে সংঘাতমূলক রাজনীতি এখনো অব্যাহত রয়েছে। তাই প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আমার আহ্বান থাকবে একটি অবাধ, নিরপক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তাঁরাই সমাধানের পথ খুঁজে নেবেন।’
পুলিশের প্রতি মারমুখী আচরণ, সম্পদ নষ্টসহ নানা সহিংসতার অভিযোগে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে—এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এ বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষ ভালো বলতে পারবে। বাইরের লোক হিসেবে আমার কোনো মন্তব্য করা উচিত নয়।’
জামায়াতের সাম্প্রতিক তত্পরতা সম্পর্কে আরেক প্রশ্নের জবাবে ড্যান ডব্লিউ মজীনা বলেন, সংঘাতই মত প্রকাশের একমাত্র পথ নয়। লোকজনের প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি সাধন ভয়াবহ ব্যাপার। 
সহিংস তত্পরতার পরিপ্রেক্ষিতে জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন বলা যায় কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মজীনা বলেন, ‘আমি যতটা জানি, জামায়াত একটি স্বীকৃত দল। দলটির একাধিক সাংসদ রয়েছেন।’ 
মার্কিন রাষ্ট্রদূত জানান, তাঁর সাম্প্রতিক সফরের সময় যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা তাঁর কাছে বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চান, বিশেষ করে শাহবাগ নিয়ে মার্কিন কর্মকর্তারা জানতে চেয়েছেন। তখন মজীনা তাঁদের বলেছেন, মানুষ শান্তিপূর্ণ উপায়ে কীভাবে তাদের মত প্রকাশ করতে পারে, তার একটি উত্কৃষ্ট উদাহরণ হচ্ছে শাহবাগের আন্দোলন।



সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদাহানি করছে বিবিসি বাংলাদেশ সংলাপে বক্তারা - ইত্তেফাক রিপোর্ট


ঢাকা, সোমবার, ১১ মার্চ ২০১৩, ২৭ ফাল্গুন ১৪১৯, ২৮ রবিউস সানি ১৪৩৪

'হরতাল গণতান্ত্রিক অধিকার। একে বন্ধ করা যাবে না। কিন্তু হরতালের দোহাই দিয়ে হত্যা কখনই সমর্থনযোগ্য নয়'

দেশের সংখ্যালঘুদের উপর হামলার নিন্দা জানিয়ে বিবিসি বাংলাদেশ সংলাপে বক্তারা বলেছেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের মর্যাদা হানি করছে। তাই এ ধরনের হামলা ও সহিংসতা বন্ধে সব দলের সহায়তায় সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। যাতে প্রকৃত দোষীদের শাস্তির আওতায় আনা যায়। 

শনিবার বিবিসি বাংলাদেশ সংলাপের সতেরতম পর্বে এসব কথা বলেন বক্তারা। বক্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির প্রেসিডেন্ট এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান রাশেদ খান মেনন, সাবেক মন্ত্রী এবং বিএনপি'র স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার, সাবেক আইজিপি মুহাম্মদ নুরুল হুদা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. আমেনা মোহসিন।

রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ সংলাপে সংখ্যালঘুদের উপর হালা প্রসঙ্গে একজন দর্শকের প্রশ্নের জবাবে এম. কে আনোয়ার বলেন, বাংলাদেশের মতো অসাম্প্রদায়িক দেশ আর নেই। তবে সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘটনাকে রাজনীতিকরণ না করে, সুনির্দিষ্টভাবে এর বিচার করতে হবে। সরকার উদ্যোগী হলে আমরা সাহায্য করবো। যে দল বা ব্যক্তির যোগসাজশেই এ ধরনের ঘটনা ঘটুক তার আইনানুগ বিচারও আমরা চাই। ঢালাওভাবে কোনো দলকে এ জন্য দোষ দিয়ে সরকার পার পেতে পারে না। 

এ প্রসঙ্গে আমেনা মোহসিন বলেন, সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘটনা বাংলাদেশকে একটি সহিংস রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি দিচ্ছে বহির্বিশ্বে। তা থেকে বের হওয়ার জন্য সরকার এবং নাগরিক সমাজ দুই পক্ষকেই উদ্যোগী হতে হবে। এ জন্য জামায়াতকে দায়ী করা হলেও সরকারকে এ ব্যাপারে তদন্ত করতে হবে। জামায়াত ছাড়াও আরো অনেক মহল জড়িত থাকতে পারে। 

রাশেদ খান মেনন বলেন, এটা হঠাত্ কোন ঘটনা নয়। সাম্প্রদায়িক বিভাজনের জন্য বহুদিন থেকেই ধারাবাহিকভাবে এমন প্রচেষ্টা চলছে। সংঘবদ্ধ হয়ে এর বিরুদ্ধে প্রচারণায় নামতে হবে। কারণ সংগঠিত হয়ে কোথাও হামলা চালালে সরকারের আর করার কিছুই থাকে না।

প্রতিবাদি পক্ষগুলোর কাছে পলিশের মার খাওয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে সাবেক আইজিপি নুরুল হুদা বলেন, পুলিশকে আঘাত করলে সরকারকে আঘাত করা যায়, তাছাড়া সহিংসতায় উস্কানি হিসেবেও পুলিশের উপর হামলা চালানো হচ্ছে। 

এ প্রসঙ্গে এম. কে আনোয়ার বলেন, বর্তমানের সহিংসতাগুলোতে পুলিশ ছাড়াও অনেকে মারা যাচ্ছে। পুলিশ যদি নিরপেক্ষ আচরণ করতো তবে পুলিশের সহায়তা অনেকেই এগিয়ে আসতো। পুলিশের মার খাওয়া প্রসঙ্গে আমেনা মোহসিন বলেন, পুলিশের উপর হামলা মানে সরকারের উপর অনাস্থা। কারণ পুলিশ তাদেরই প্রতিনিধিত্ব করে।

সরকার ও বিরোধীদলের পরস্পরবিরোধী আচরণ দেশকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিচ্ছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এম কে আনোয়ার বলেন, এতদিন পর্যন্ত আমরা সরকারকে সময় দিয়েছি। তারপর আন্দোলনে নেমেছি। তারপরও এর সমাধান হতে পারে আলোচনার মাধ্যমেই। আমরা সুনির্দিষ্ট এজেন্ডায় আলোচনায় বসতে রাজি সরকারের সাথে।

নুরুল হুদা বলেন, এ ধরনের পরিস্থিতি অনিবার্য ছিল। কারণ কোনো দলই তাদের নিজেদের অবস্থান থেকে সরে আসতে প্রস্তুত নয়। যেহেতু আমরা একে অপরকে বিশ্বাস করি না। তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন। 

আমেনা মোহসিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে বলেন, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করে একমত হয়ে নির্বাচনের দিকে এগোনো উচিত। 

আইন করে হরতাল নিষিদ্ধ সঠিক হবে কি না এমন এক প্রশ্নের জবাবে রাশেদ খান মেনন বলেন, হরতাল গণতান্ত্রিক অধিকার। একে বন্ধ করা যাবে না। কিন্তু হরতালের দোহাই দিয়ে হত্যা কখনই সমর্থনযোগ্য নয়। 

আমেনা মোহসিন বলেন, হরতাল একটি গণতান্ত্রিক অধিকার। একে নিষিদ্ধ করার কোন কারণ নেই। তবে সাবেক আইজিপি নুরুল হুদা বলেন, বর্তমানের আধুনিক বিশ্বে হরতাল কোন গণতান্ত্রিক অধিকার হতে পারে না। এটা আত্মহত্যা।


Thursday, March 7, 2013

Temple vandalised, torched in Lalmonirhat


THURSDAY, MARCH 07, 2013 | 22:37



Miscreants vandalised idols and torched a Hindu temple in Hatibandha upazila in Lalmonirhat Thursday morning.
Sree Sree Kali Mandir is in Bejgram village which is about 2 kilometres off the Indian border, our Lalmonirhat correspondent reports.
According to members of the Hindu community, witnesses and police, some unidentified people demolished an idol of Hindu Goddess Kali and set fire to the temple when the villagers were sleeping sometimes early Thursday.
Sensing the fire around 4:30am, the locals rushed there and managed to douse the fire after an hour.
The temple was built 15 years ago.
Dilip Kumar Singh, general secretary of Hatibandha Upazila Puja Udjapon Parishad, alleged that anti-liberation elements might be behind torching of the temple as most of the Hindu people of the village joined a rally in Hatibandha upazila town on Wednesday protest attacks on minority people and their place of worships.
A case was lodged with Hatibandha Police Station in this connection.
Upendro Nath Singh, president of the temple committee, the attack sent panic to about 120 Hindu families of the village.
The miscreants might attack them anytime, they fear.
They contacted the upazila administration to seek security.
Tapos Kumar Sarker, officer-in-charge of Hatibandha Police Staiton, said police were trying to arrest the miscreants.
Police would take necessary steps to ensure security to the Hindu people, the OC said.

Protect Hindus, AI urges Bangladesh


THURSDAY, MARCH 07, 2013 | 22:34
temple vandalised 306x240 Protect Hindus, AI urges Bangladesh
This March 5 photo shows vandalised idols in a
Hindu temple in Singra upazila of Natore.
In the wake of a wave of violent attacks against the country’s minority Hindu community, Amnesty International has made an urgent call to the government to provide them with better protection.
Over the past week, individuals taking part in strikes called for by Islamic parties have vandalised more than 40 Hindu temples across Bangladesh. Scores of shops and houses belonging to the Hindu community have also been burned down, leaving hundreds of people homeless, said a press release of the international rights watchdog.
“The Hindu community in Bangladesh is at extreme risk, in particular at such a tense time in the country. It is shocking that they appear to be targeted simply for their religion. The authorities must ensure that they receive the protection they need,” said Abbas Faiz, Amnesty International’s Bangladesh Researcher.
“All political parties in Bangladesh should condemn strongly any violence against the Hindu community, and to instruct all their members and supporters not to take part in such attacks.”
Survivors told Amnesty International that the attackers were taking part in rallies organised by the opposition Jamaat-e-Islami and its student wing Islami Chhatra Shibir.
Jamaat has publicly denied any involvement in violence against the Hindu community.
The latest attack took place on Wednesday in Daudkandi in southeastern district of Comilla, where a Hindu temple was vandalised and burnt down.
One survivor told Amnesty International that on February 28, his family’s village of Rajganj Bazar in the southeastern Noakhali district was set on fire by people taking part in a Jamaat-organised strike.
“They moved into our properties and set fire to 30 of our houses. Seventy-six families were living in these houses. They also set fire to our temples – all are now vanished,” the survivor said, who asked to remain anonymous out of concerns for his safety.
He said the authorities have provided temporary accommodation to the affected families, who had lost almost all their belongings to theft or destruction in the violence.
Another survivor said that on March 2, a group of about 100 young men holding banners in support of Jamaat looted and damaged four shops in Satkania near Chittagong and vandalised a Hindu temple in the village.
Bangladesh’s Hindu minority makes up only eight percent of the population, and has historically been at risk of violence from the Muslim population—including during the independence war in 1971, and after elections in 2001.
“Given the obvious risks the Hindu minority faces in Bangladesh, these attacks were sadly predictable. We urge the authorities to take note of the violence and act to prevent further attacks,” said Faiz.
Tensions have been running high in Bangladesh in recent weeks as JI and its student wing have called strikes and mass protests against the ICT, which has found some of its senior members guilty for crimes committed during the 1971 war.
Protesters have also been involved in violent clashes with police, who have used tear gas, rubber bullets or live ammunition against them. At least 60 people have been killed, mostly by police fire, but among the dead are also several policemen.
“While there are credible reports that police firing may have followed violent attacks against them by protesters, police use of excessive force cannot be discounted”, Faiz said.

Sunday, March 3, 2013

Tackle religious radicalism judiciously


Your Right To Know
Sunday, March 3, 2013

As I am leaving Bangladesh in May, I am going through hundreds of articles from The Daily Star that I have carefully cut out and filed over the last 12 years or so in which I have been reading it.
I must congratulate you, especially, on the sheer quality of what you have been publishing on the religious life of this dear country - as well as everything else. You have encouraged me, as a Christian with degrees in History and Theology - to listen with much respect to the thinking of some fine minds and the feelings of some warm hearts as they share their devotion to, and thinking about the beliefs of Islam as well as the behaviour of Muslims… Incidentally, you have proved that intellectual debate and liberal thought is the very opposite of 'atheism'. I now read these articles with an increased interest, and find them still edifying. I have one before me of Ziauddin Choudury of April 24th 2008 concerning the 'disturbing happenings' in Baitul Mukarram Masjid Square. It could have been written yesterday - and urges prompt action lest things get worse. Nearly 5 years later, they have. Let me quote:
A law and order concern is addressed when the law-breakers are contained and order restored. But a potential threat by religious radicals cannot be stopped simply by police action. This needs, first, a full awareness of the potential threat, an acknowledgement by all that it exists, and engagement of all righteous sections of our society in opposing such ideas and ideology.
I think we have reached that point now, haven't we? I wonder how long it will be before the authorities agree - and take long overdue action?

Jamaat's Attack on Minority Communities


Your Right To Know
Sunday, March 3, 2013


1) The ruins of the Hindu neighbourhood of Dhopapara in Banshkhali, Chittagong after the belligerent activists and supporters of Jamaat-e-Islami and Islami Chhatra Shibir torched all houses and a temple there on Thursday. 2) A man offering prayers in the burnt down temple of Dhopapara. 3) A man trying to salvage whatever he can in the wreckage of Banshkhali Upazila Parishad, which also came under the Jamaat-Shibir arson attack on Thursday. 4) A shattered idol of a Hindu goddess in a temple at Dumuria in Morelganj upazila, Bagerhat following an attack of zealots early yesterday. 5) The remains of an early Friday attack on the Pinglakathi Hindu temple in Gournadi, Barisal. 6) Two Hindu girls in sullen silence look through their damaged books on the ruins of their house in Rajganj union of Noakhali's Begumganj upazila where religious fanatics ravaged through several Hindu neighbourhoods on Thursday. 7) Another destroyed Hindu neighbourhood in the union. 8) An elderly woman has a vacant look on her face and tears roll down her cheeks after her home was destroyed by the fanatics in Rajganj. Photo: Star, Focus Bangla

United Nations concerned HRW urges govt, Jamaat to show restraint, avert violence


Your Right To Know
Sunday, March 3, 2013


UN Secretary-General Ban Ki-moon has expressed concern over the ongoing violence in Bangladesh.
“The secretary-general is monitoring the situation with concern and is saddened by the loss of life,” Eduardo del Buey, deputy spokesperson for the secretary general, told a daily press briefing in New York on Friday.
Activists of Jamaat-e-Islami unleashed a wave of violence across the country after a war crimes trial on Thursday sentenced its Nayeb-e-Ameer Delawar Hossain Sayedee to death. Since then, 47 people have been killed in its attacks and in clashes between its supporters and police.
The deputy spokesperson for the UN secretary general said, “While recognising that the war crime tribunal is a national process, the secretary-general calls on all concerned to act with respect for the rule of law, to stop the violence and to express their views peacefully.”
Meanwhile, Human Rights Watch yesterday called upon the government and the Jamaat-e-Islami to ensure that law enforcers and party supporters do not engage in further acts of violence.
In a press statement, the New York-based rights body said media reports suggest most deaths were at the hands of police, but supporters of the ruling Awami League had also engaged in vandalism and violence.
The initial information that HRW has received suggests that the police were responding to attacks by Jamaat members and supporters that resulted in police and civilian deaths after the party called for protests against the verdict.
“The leadership of Jamaat should immediately issue public statements to its followers to stop these violent, unacceptable attacks against law enforcement officers and those who support the verdicts of the war crimes trials,” said HRW Asia Director Brad Adams.
“At the same time, the government should instruct the security forces to strictly observe its obligation to use maximum restraint and avoid lethal force unless necessary to protect their lives or those of others. If cool heads don't prevail, Dhaka could dissolve into uncontrolled violence.”
HRW also called on the political leaders to avoid making comments or using rhetoric that could incite violence or otherwise inflame the situation.
Citing Friday's press briefing where BNP Chairperson Khaleda Zia criticised the government's response and compared the recent killings with the 1971 genocide, Adams said, “The violence thus far is deplorable, but wild and exaggerated rhetoric about genocide risks inciting further retaliatory violence and should be avoided.”
It called for effective investigations into the deaths during the demonstrations.
US REACTION
The United States has asked all Bangladeshis to express their views peacefully and said it welcomed peaceful efforts by the government to help calm the situation.

Patrick Ventrell, acting deputy spokesperson of the US State Department, on Friday said, “While engaging in a peaceful protest is a fundamental democratic right, we believe violence is never the answer.

উপাসনালয় ও বেসরকারি সম্পত্তির উপর হামলা নিষ্ঠুর এবং অনাকাঙ্খিত:ব্রিটিশ হাইকমিশনার


রোববার | ৩ মার্চ ২০১৩ | ১৯ ফাল্গুন ১৪১৯ | ২০ রবিউস সানি ১৪৩৪

বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন গত কয়েকদিনে দেশব্যাপী সহিংসতা এবং বেশকয়েকটি কান্ডজ্ঞ্যানহীন ও অনাকাঙ্খিত মৃত্যুর ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
আজ এক বিবৃতিতে ব্রিটিশ হাইকমিশনার বিভিন্ন ধর্মীয় উপাসনালয়ে ও বেসরকারি সম্পত্তির উপর হামলাকে নিষ্ঠুর এবং অনাকাঙ্খিত বলে অভিহিত করেন। তিনি প্রাণহানির ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেন। ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ একথা বলা হয়।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার বলেন, ‘আমি উপাসনালয় এবং ব্যক্তিগত সম্পত্তির উপর নিষ্ঠুর ও অসংগত হামলার নিন্দা জানাই।’
তিনি বলেন, একটি সহিষ্ণু রাষ্ট্র গড়তে, কঠিন সংগ্রাম এবং অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। কতিপয় মানুষের নির্মম ও অগ্রহণযোগ্য কর্মকাণ্ডে এই বিশাল অর্জন ম্রিয়মান হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, যেখানে প্রত্যেক নাগরিকের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ সমাবেশের অধিকার রয়েছে, সেখানে ভয়ভীতি প্রদর্শন এবং হরতাল আরোপ করে সকল নাগরিকের জীবন বিপর্যস্ত এবং স্বাভাবিক ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা ব্যাহত করা হচ্ছে।
এ ধরনের ঘটনা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং যারা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী তাদের নেতিবাচক ধারণা দিচ্ছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার সকল পক্ষকে সংযত থাকতে ও আইনের শাসনের প্রতি সম্মান দেখানোর আহ্বান জানান। তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক সংলাপের মধ্যদিয়ে মতপার্থক্য দুর করতে এবং অনর্থক সহিংসতার মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের বিশ্বাসযোগ্যতা ও স্থিতি দুর্বল না করার জন্য যুক্তরাজ্য অব্যাহতভাবে আহ্বান জানাবে।

Friday, March 1, 2013

সাম্প্রদায়িক উন্মাদনা দিয়ে বিচার ঠেকানো যাবে না: সুরঞ্জিত


অনলাইন ডেস্ক | তারিখ: ০১-০৩-২০১৩
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন, সাম্প্রদায়িক উন্মাদনা সৃষ্টি করে, ভয়ভীতি দেখিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানো যাবে না।
আজ শুক্রবার প্রয়াত চলচ্চিত্রকার ও আওয়ামী লীগের নেতা আলমগীর কুমকুমের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় সুরঞ্জিত এসব কথা বলেন। শিল্পকলা একাডেমীর প্রশাসন ভবনের নিচতলায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
জামায়াত ও শিবিরকে লক্ষ্য করে সুরঞ্জিত বলেন, ওরা জঙ্গিবাদে বিশ্বাসী। ওরা জনগণের জানমাল নিয়ে ছিনিমিনি খেলে। বিচার পক্ষে গেলে তারা সন্তুষ্ট। আর বিপক্ষে গেলে সৃষ্টি করে নৈরাজ্য। 
সুরঞ্জিত বলেন, যখনই এ দেশে কোনো প্রগতিশীল আন্দোলন হয়েছে, তখনই সংখ্যালঘুদের ওপর আঘাত হানা হয়েছে। নোয়াখালী ও চট্টগ্রামে হিন্দু ও বৌদ্ধদের ওপর হামলা করা হয়েছে। তাই আওয়ামী লীগ, ১৪ দল এবং প্রগতিশীল লোকদের এখনই সংখ্যালঘুদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল এক বিবৃতিতে বলেন, সাঈদীর ফাঁসির রায়কে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী পুলিশ-র্যাব ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের তাণ্ডব এবং গুলি চালিয়ে সাধারণ মানুষের হত্যায় গোটা জাতি আতঙ্কিত। এটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যা।
এর পরিপ্রেক্ষিতে মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ করে সুরঞ্জিত বলেন, ‘এ গণহত্যার জন্য দায়ী আপনাদের বন্ধু জামায়াতে ইসলামী। ওদের বিরুদ্ধে কথা বলুন। আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে, জামায়াতের সাথে সহ-অবস্থান করবেন কি না।’
আজকের এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম।

Thursday, February 28, 2013

Hindus under attack 6 temples, houses burnt outside Dhaka


Your Right To Know
Friday, March 1, 2013
The charred remains of a house burnt by Jamaat-Shibir men
 in Noakhali yesterday. Photo: Banglar Chokh
Lashing a déjà vu of 1971, Jamaat-Shibir fanatics yesterday wrecked havoc on the Hindu community across the country.
They damaged at least six temples, including one of Buddhists, and torched houses and business establishments of Hindu people in Noakhali, Gaibandha, Chittagong, Rangpur, Sylhet, Chapainawabganj and elsewhere in the country.
In Rajganj of Noakhali, Jamaat-Shibir men set ablaze a temple and eight houses of the Hindu community.
They also traded bullets with law enforcers in Datterhat under Sadar Police Station and in Rajganj under Begumganj Police Station, leaving two people killed. The deceased were identified as Khokon, 17, a pickup van assistant, and Liton (28), a fish monger, reports our Noakhali correspondent.
The Jamaat-Shibir men also looted a jewellery shop owned by one Biplob Sarkar at Chandraganj Purbo Bazar in Begumganj.
Witnesses and police said hours after top Jamaat leaders Delawar Hossain Sayedee had been sentenced to death, the marauding activists equipped with firearms, iron rods and kerosene set fire to Harishiva temple in Rajganj market area at 3:30pm.
"They returned an hour later. This time we were left with no choice but to flee the area, as they started torching our houses with kerosene," schoolteacher Shankar Chandra, who lost his house in the attack, told The Daily Star over the phone.
Some 50 Hindu people used to live in the houses burnt down, he said, adding that all but a few people had managed to escape to safety. Those left behind had been beaten up and kicked out of their houses by the Jamaat-Shibir attackers.
"We ran for our lives leaving everything behind. I was only seven during the Liberation War in 1971, but it didn't feel this insecure even then," said Shankar Chandra.
During the attack, the Jamaat-Shibir men also threatened newsmen to keep from covering the incident and took away cameras of photojournalists. They also forcefully picked up television crew Mohtasim Billah Sabuj. Locals later rescued Sabuj and took him to safety.
Assistant Police Superintendent (ASP) of Begumganj circle Mahbub Alam told The Daily Star that informed of the arson, police and firefighters had reached Rajganj around 5:00pm. Police had a hard time containing the violence in the area, as Jamaat-Shibir men had outnumbered the law enforcers.
When police tried to bring the situation under control, an exchange of gunshots between the attackers and law enforcers took place. Fish monger Liton died in the incident, said the ASP.
Almost at the same time, another group of Jamaat-Shibir men clashed and traded gunfire with police at Datterhat area leaving Khokon bullet-hit. He was declared dead when taken to Sadar hospital.
CHITTAGONG
Jamaat-Shibir men attacked two Hindu-majority localities at Jaldi union of Banshkhali upazila and set ablaze a Buddhist temple at Satkania upazila of the district yesterday.

They set fire to houses at Dhopapara and Mohajonpara of the union and attacked people with sticks, iron rods and sharp weapons, said Inspector Md Shahjahan of Banshkhali Police Station.
Two people had been critically wounded in the attack, said the inspector, adding that the injured had been undergoing treatment at upazila health complex.
Jamaat-Shibir men also set ablaze three shops belonging to Hindu people at Kaliaish union of Satkania upazila, said Additional Superintendent (South) Md Iltutmish of Chittagong Metropolitan Police.
GAIBANDHA
Rioters of Jamaat-e-Islami and student body Islamic Chhatra Shibir attacked a temple and business establishments belonging to Hindus at Bhelkobazar in Sundarganj upazila of the district yesterday afternoon.

Later in the evening, they swooped on and vandalised some houses in Shovaganj union.
Meanwhile, Hindu community leaders last night told The Daily Star that vandalism, arson and looting took place in temples, houses and business establishments of Hindu people in Sylhet, Rangpur, Thakurgaon, Laxmipur and Chapainawabganj.
According to them, attackers had vandalised the central Kali temple at Mithapukur upazila in Rangpur and another at Kansat in Chapainawabganj.
"We are observing the situation. So far we have heard they had attacked and vandalised temples, houses and business establishments of Hindu people at least in 10 districts," said Nirmal Chatterjee, secretary general of Dhaka Mahanagar Puja Committee.
"We have informed law enforcers of the situation and sought security to the Hindu community," he added.

কুমিল্লায় প্রতিমা ভাঙচুর, বাঁশখালী ও নোয়াখালীতে হিন্দু বাড়িতে হামলা, অগ্নিসংযোগ


নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী অফিস ও ব্রাহ্মণপাড়া প্রতিনিধি | তারিখ: ০১-০৩-২০১৩ 


চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার দক্ষিণজলদি ধোপাপাড়ায় গতকাল সন্ধ্যায় জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা আগুন দেন। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের রাজগঞ্জ বাজার ও আশপাশের এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার হামলা চালিয়ে দুটি মন্দির ও আটটি হিন্দু বাড়ি ভাঙচুর এবং পাঁচটি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেছে জামায়াত-শিবির। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর এই হামলা চালানো হয়।
এদিকে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় একটি প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে।
বাঁশখালীর দক্ষিণজলদির হিন্দুদের বাড়িতে আগুন দিলে কমপক্ষে ২০টি ঘর পুড়ে যায়। এ সময় হামলায় এবং আগুনে ওইসব বাড়ির ১৬ জন আহত হন। এঁদের মধ্যে দুজন বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যান। আরও চারজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাব্বির ইকবাল হামলা ও হতাহতের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসীর অনেকে জানান, সকাল থেকেই বেগমগঞ্জের রাজগঞ্জ বাজার ও আশপাশের এলাকায় জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা মহড়া দিতে শুরু করেন। সাঈদীর মামলার রায় ঘোষণার পর বেলা দুইটার দিকে তাঁরা একযোগে লাঠিসোঁটা নিয়ে রাজগঞ্জ বাজারের পাশে বাইন্নাবাড়ির সামনের কালীমন্দিরসহ দুটি মন্দির ভাঙচুর করেন। একপর্যায়ে তাঁরা বাইন্নাবাড়ি ও নাপিতবাড়িসহ আটটি হিন্দু বাড়িতে হামলা চালান ও ভাঙচুর করেন।
হামলাকারীরা কাপড়, টাকা, ঘরের মূল্যবান জিনিসপত্র ও স্বর্ণালংকার লুট করেন। বেলা দুইটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত দফায় দফায় ভাঙচুর ও লুটপাট চলে। পরে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে র‌্যাব সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঠাকুরবাড়ির এক গৃহবধূ বলেন, ‘দুপুরে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীসহ শতাধিক লোক লাঠিসোঁটা নিয়ে তাঁদের বাড়িতে হামলা চালান। এ সময় তাঁরা ভাঙচুর, বসতঘরের বেড়া কুপিয়ে চোখের সামনেই আগুন ধরিয়ে দেন।’
বেগমগঞ্জের ইউএনও খন্দকার নুরুল হক বলেন, এলাকায় বিপুলসংখ্যক র‌্যাব ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার উত্তর চান্দলা গ্রামের বাসিন্দারা জানান, সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর ওই গ্রামের ইকবাল হোসেন কুমিল্লা-মিরপুর সড়কে একটি মাইক্রোবাস ও একটি অটোরিকশার কাচ ভাঙচুর করেন। এরপর সড়কের পাশে শিবমন্দিরের বটগাছের নিচে শীতলা দেবীর একটি প্রতিমা ভাঙচুর করেন। স্থানীয় লোকজন ছুটে এলে তিনি দ্রুত পালিয়ে যান। খবর পেয়ে পুলিশ, ইউএনও ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উত্তম কুমার বড়ুয়া বলেন, বিকেলে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ইউএনও মোহাম্মদ আজিজুর রহমান বলেন, প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় ওই যুবকের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Saturday, February 23, 2013

জামায়াত-শিবির রাষ্ট্রদ্রোহিতার কাজ করেছে: মিজানুর রহমান

মিজানুর রহমান 


নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ২৩-০২-২০১৩


জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেছেন, ‘সংবিধানের সাংবিধানিক অধিকারের সুযোগ নিয়ে জামায়াত-শিবির অগণতান্ত্রিক কাজ করবে, সংবিধানবিরোধী কাজ করবে, তা হতে পারে না। জাতীয় পতাকা ছিঁড়ে ফেলে, শহীদ মিনার ভেঙে ফেলে এরা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে রাষ্ট্রদ্রোহিতার কাজ করেছে। রাষ্ট্র আর চুপচাপ বসে থাকতে পারে না। রাষ্ট্রকে আইনের মাধ্যমে এ ধরনের দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমিতে খাদ্য অধিকার-বিষয়ক জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে গণমাধ্যমের কর্মীদের প্রশ্নের উত্তরে মিজানুর রহমান এসব কথা বলেন। খাদ্য-অধিকার ও সামাজিক নিরাপত্তা আন্দোলনের পক্ষ থেকে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংবিধানে এমন অনেক কিছু আছে, যা না থাকলেই ভালো হতো। যেমন—সংবিধানে এখনো আছে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি করা যাবে। অথচ জনগণের কাঙ্ক্ষিত আকাঙ্ক্ষা ছিল, এ ধরনের রাজনীতি করার সুযোগ দেশে থাকবে না।’
মিজানুর রহমান ওই সম্মেলনে বলেন, ‘ আশা করি গতকালের (শুক্রবার) তাণ্ডব দেখে সরকার সংবিত্ ফিরে পাবে। সরকার বুঝবে যে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বললে সেই সমাজে, রাষ্ট্রে ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে চলতে দেওয়া যায় না।’
মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালেও ধর্মের দোহাই দিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লুটেছে। ধর্মের দোহাই দিয়ে ধর্ষণ, লুণ্ঠন করেছে। ১৯৭১ সালে তারা ভুল করেছিল, সে ধরনের উপলব্ধি এই দলটির মধ্যে আসেনি। তাণ্ডব চালিয়েই যাচ্ছে। রাষ্ট্রকে বিষয়টি দৃঢ়ভাবে মোকাবিলা করতে হবে। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোকেও এদের তাণ্ডবের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে।

Saturday, February 2, 2013

Sumangala Mahathero


Your Right To Know
Saturday, February 2, 2013


Pandeeth U Sumangala Mahathero, the principal monk of Ujanipara Buddhist temple of Bandarban, passed away at the temple yesterday. He was 98.
Mahathero was awarded Upashompoda at the age of 21 years and sustained a sacred life for 77 years.
He was also given "Tripitok Scholar" title in his long life as a monk.
Bir Bahadur Ushwe Sing MP, chairman of Chittagong Hill Tracts Development Board; Brig Gen Shams Ul Huda, regional commander; KM Tarikul Islam, deputy commissioner of Bandarban; and Ksaine Prue, Bomang chief, expressed their deep shock at the death.