Monday, October 31, 2011

World News

The Children deprived from the light of education at the Akkelpura Jelepara in Bangladesh.(1 Oct 2011 The daily Ittefaq) Joypurhut Journalist.  

Although primary education is compulsory but most of the children deprived from the light of education in municipal government headquarters Joypurhat Akkelpura Jelepara village, Bangladesh. The main reason of the children labours are the financial hardship, parental status and in-cognizance. The number of children  6-10 years age, about two hundreds in the Jelepara village. The career tagide parents of the children 6-7 year it allows to work. Some people used to work with children or expecting - bhate to work at the home. Careless of the parents the children were wasting the time at the markets, play ground and other places during the school period. Therefore the children couldn't study properly. 

There were nothing more than houses of the Joypurhat People. The most of the fisher family lived in khupari or hut room. Most of the men lived out of house while a few men weaving of the net at the house. Some of the women were helping to their husbands for their work and some of them were begging. The residential man Imdadul Hok said the government need to  take the decision for further increase the educational opportunities of the Children.
Alamgir Chowdhury Bassha  Municipal mayor of the Akkelpur said that the scale of population average didn't build up the primary education institutions at the Jelepara Village. So the children were deprived from the proper education system of  the Bangladesh Government.

By
B. L.Mittra.                

Flooded in Thailand.

There were 62 provinces flooded out of  77 provinces in Thailand. Including Bangkok city the industrial area also faced the flooding. The 30,000,000 people were homeless and take away to secure area. The Thai people said that they did not see such a flood in 60 years. From 27 to 31 October 2011 will be red alert and government holiday. The Prime Minister Yingluck Sinawattra called for unity as waters arise.



Flooded in Thailand.

There were 62 provinces flooded out of  77 provinces in Thailand. Including Bangkok city the industrial area also faced the flooding. The 30,000,000 people were homeless and take away to secure area. The Thai people said that they did not see such a flood in 60 years. From 27 to 31 October 2011 will be red alert and government holiday. The Prime Minister Yingluck Sinawattra called for unity as waters arise.



Friday, October 7, 2011

Right Space,

Religious Freedom of Bangladesh according to Itthfaq News paper.
Ittefaq Logo
ঢাকা, বুধ, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১, ১৩ আশ্বিন ১৪১৮         
হোমarrow_menu প্রথম পাতাarrow_menu আওয়ামী লীগ ধর্মনিরপেক্ষতার দাবিদার হলেও আচরণে ভিন্ন
লেখক: ইত্তেফাক ডেস্ক  বুধ, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১, ১৩ আশ্বিন ১৪১৮
সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকসের ফাঁস করা তারবার্তায় এসেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ।
আওয়ামী লীগ ধর্ম নিরপেক্ষতার রাজনীতিতে বিশ্বাসী বলে দাবি করে থাকে। কিন্তু দলটির এই দাবির পক্ষে বাস্তবতার প্রতিফলন সামান্যই দেখা যায়। বিশ্বজুড়ে সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকসের ফাঁস করা একটি নথিতে এমন মন্তব্য করা হয়। গোপনীয়শ্রেণীভুক্ত এই তারবার্তাটি ২০০৬ সালের ৪ ডিসেম্বর ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠিয়েছিলেন তত্কালীন রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া বিউটেনিস। ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের আগে বিভিন্ন দলের অবস্থা ও অবস্থান জানানোর জন্য বিউটেনিস এই তারবার্তাটি পাঠান। আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি উভয় দল সম্পর্কে সাবেক রাষ্ট্রদূত ওই তারবার্তায় তার মূল্যায়ন তুলে ধরেন।
আসন্ন (২২ জানুয়ারি ২০০৭) নির্বাচনে সম্ভাব্য দলগুলোর প্রধান প্রধান নীতি কি, তারা মার্কিন স্বার্থকে কিভাবে দেখে থাকে, বাংলাদেশের এবং আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ প্রসঙ্গে তাদের মনোভাব কি ইত্যাদি প্রসঙ্গে দূতাবাসের মতামত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত তারবার্তায় তুলে ধরেন।
বিউটেনিস গোপন তারবার্তায় লেখেন, বিএনপির কট্টোরপন্থি নেতা বেগম খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ট হিসেবে পরিচিত খোন্দকার মোশাররফ হোসেন আমাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুই দলই এখন কেন্দ্রীয় রাজনীতি নির্ভর, মতাদর্শে সামান্যই তফাত্ আছে।  বিউটেনিস আরো লেখেন, দুই দলই আমাদের সঙ্গে যখন আলোচনায় বসে তখন তারা উভয়েই দাবি করে থাকে মার্কিন সরকারের স্বার্থের প্রতি তারা যত্নশীল। সন্ত্রাসদমন, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, বাণিজ্যিক বিনিয়োগ ইত্যাদি প্রসঙ্গে উভয় দলই আন্তরিকতা প্রদর্শন করে থাকে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ এবং বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি প্রত্যেকেই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ক্ষমতায় গেলে তারা দেশের উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন, সরকার পরিচালনায় অধিকতর দক্ষতার দিকে মনোনিবেশ করবে। তাছাড়া দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে। তবে আওয়ামী লীগ মানবাধিকারের দিকে বেশি যত্নশীল বলে তাদের সঙ্গে আলোচনায় আমাদের মনে হয়েছে।
সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত ওই তারবার্তায় আরো লেখেন, দুই দলের অনেক দাবি অভিন্ন হলেও তাদের মধ্যে অন্যতম বড় ব্যবধান আছে ধর্মনিরপেক্ষতার ইস্যুতে। আওয়ামী লীগ দাবি করে থাকে যে এটি ধর্মনিরপেক্ষতার মূল্যবোধে বিশ্বাস করে এবং সমর্থন করে। এটি আরো দাবি করে যে তারা ইসলামী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধ শক্তি। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তাদের কাজে-কর্মে ধর্মনিরপেক্ষতা মতবাদের প্রতিফলন কদাচিত্ দেখা যায়। কারণ, ‘মুসলিম-বিরোধীদল হিসেবে বদনামকিনতে আওয়ামী লীগের খুব ভয়। এমন কি চরম মৌলবাদী দলগুলোর নিকট থেকেও আওয়ামী লীগ মুসলিম-বিরোধীতকমা নিতে চায় না। একারণেই ধর্মান্ধদের হাত থেকে আহমদিয়াদের রক্ষার ব্যাপারে শেখ হাসিনাকে তেমন সরব দেখা যায়নি। তাছাড়া বাংলাদেশে বিরোধী দলে বসে অনেক সাহসদেখানো যায়, সাহসী উক্তি করা যায়। যেমন ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র যখন ইরাকে অভিযান চালায় তখন মুসলমানদের হত্যার নিন্দা না জানানোর জন্যশেখ হাসিনা বিএনপি সরকারের তুমুল সমালোচনা করেন। ২০০৬ সালে শেখ হাসিনা আরো বলেন, সরকার বিদ্যুত্ ঘাটতির কল্পকাহিনী শোনাচ্ছে যাতে ভারত থেকে বিদ্যুত্ কেনার একটা অজুহাত খুঁজে পাওয়া যায়। অথচ ঐতিহ্যগতভাবেই আওয়ামী লীগ ভারতের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ একটি দল। দুই দলের মধ্যেই নীতির অনেক তফাত্ থাকলেও উভয় দল দেখানোর চেষ্টা করে যে জাতীয় স্বার্থের বেলায় কেউ ছাড় দিতে রাজি নয়।



Sunday, October 2, 2011

Vikramsila Buddhist University

Ruins of Vikramshila Buddhist University or Vikramsila Mahavihara was situated at present Vikrampur, Munshigonj, (near by Dhaka) Bangladesh.




Ancient Vikramsila University, Located Bikrampur, Munshigonj, Bangladesh. Founded by Dharmapala King.



Vikramasila Buddhist University was one of the two most important centers of Buddhist learning in India during the Pala dynasty, along with Nālandā University. Vikramasila was established by King Dharmapala (775 to 820 AD)








Vikramashila Mahavihara  a great Buddhist monastic establishment known, according to Tibetan tradition, to have been founded by the Pala King dharmapala (c 775-810 AD). This is supported by Sarvajnamitra's Sragdhara-stotra, which refers to Shrimad Vikramashiladeva Mahavihariya. Dharmapala is known to have borne the honorific epithet Vikramashiladeva.

The Buddha is known to have prescribed five kinds of abodes for the monks and of these one was the Vihara. The Vihara gradually developed into a large dwelling complex where the monks used to live a corporate life. The location of Vikramashila mahavihara has now been established archaeologically at the site of Vikrampur or Antichak in the Munshigonj district of Bangladesh nowdays. The structural work towards the construction of the monastery covered the period from the early 9th century to the 12th century AD.
Vikrampur or Antichak excavations initially brought to light a brick-made structure with chambers and antechambers along with two 2.9m wide pradaksina-pathas (circumambulatory pathways). Excavations exposed a chaitya (15m high and 100m wide). An inscribed votive stupa (Shridharmadhara .... devasya) has been found, which suggests some sort of a monastic establishment at the site.
Subsequently, excavations at the same site yielded a fairly large monastery (330m square) consisting of about 208 monastic cells apart from the rectangular structures at the north gate and the rectangular and circular structures along the outer wall. Each of the cells was provided with a 1.35m wide door. The cells were also provided with bed-platforms of the average size 3m x 2m. The cells were open to a common verandah (3.10m wide). The verandah was 30m long in the north and 40m long in the southwest. In the southwest corner a rectangular structure (41.50m long and 18.65m wide) has been unearthed. The thickness of its walls on the north, west and east is nearly 1.9m; but its south wall is abnormally thick - 4.75m. It has been provided with 13 sloping channel-like vents at regular intervals of 2.65m. This structure was connected with the main monastery by a 1.4m wide passage paved with baked bricks. The structure has four cells of varying sizes and a rectangular bigger cell internally connected with the northern wall. This structure in the Mahavihara has been suggested to be a section where manuscripts were written or copied or preserved, because the vents in the south wall were provided for the entry of the cool breeze, essential for preserving talapatra manuscripts. A 3m wide boundary wall surrounded the entire monastic complex.
The Mahavihara is known to have consisted of 58 sangsthas (institutions) within its campus, in which 108 Pandits (scholars) used to live. The academic status of the institutions is not known. The monastery had six gates and a scholar known as dvarapala guarded each of the gates. taranatha gives the names of the gatekeeper scholars as Shanti-pa, Vagishvarakirti, Prajnakaramati etc. The Mahavihara was particularly known for studies in Tantric Buddhism, Jnanapada, Dipankarabhadra and Bhavabhadra being the outstanding scholars in this field. The Mahavihara was headed by such scholars as Dipankara Shrijnana, Jetari, Abhayakaragupta, Sakya Sribhadra etc. The head was called Adhyaksa and Jetari, who at the beginning of his career was a dvarapala, and later became its adhyaksa. A number of Upadhyayas-Mahavajrasana, Kamalakulisa etc - are also known to have looked after the scriptural cum academic affairs of the Mahavihara. Translation works were also done in the Mahavihara. Dipankara Shrijnana is known to have translated into Tibetan a number of his own works, helped by a monk named Viryasingha. According to Taranatha one thousand monks are known to have permanently resided at the Mahavihara.

Thus the Mahavihara is known to have served as a centre of learning as well as intellectual exercise in Buddhism. Its internal organisation is not known. The centre contributed to acculturation between India and other countries. Some sort of conflagration, as indicated by the deposits of ashy layers in the cells, may have been responsible for its destruction. [Krishnendu Ray]
Bibliography  DP Chattopadhyaya (ed), Taranatha's History of Buddhism in India, Simla, 1970; FM Asher, 'Vikramasila Mahavihara', Bangladesh Lalitkala, Dhaka, 1975; A Ghosh (ed), Encyclopaedia of Indian Archaeology, 2, Delhi, 1989.