Thursday, November 29, 2012

Photo of cop's good deed becomes big hit

Photo of cop's good deed strikes a chord (via Facebook)

An act of kindness captured by a tourist in Times Square melts even the iciest of hearts.
Read More


রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার সম্ভব নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

 পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি

CoxsBazarNews ( CBN ) , Editor & Publisher  : Prof. Akter Chowdhury,  Executive Editor: Zahed Sarwar Sohel, News Editor: Sarwar Azam Manik, CBN Cell: 01711-315171,CBN News Email: primecox@yahoo.com
নভেম্বর ২৯, ২০১

নতুন বার্তা :
ঢাকা: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, পরিকল্পনা করে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে বাংলাদেশের শ্রমের বাজার ধ্বংসের জন্য অনেক ষড়যন্ত্র চালানো হয়েছে। আমরা যেখানেই পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছি যেখানেই রোহিঙ্গা পেয়েছি। তাদের পাসপোর্ট বাতিল করেছি। কাজেই এ সরকারের আমলে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আমাদের ভালো ব্যবহার করা সম্ভব নয়। সেটা চারদলীয় সরকারের সময়ে সম্ভব ছিল।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের বৈঠকে ফজলে রাব্বী মিয়ার এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী সংসদকে এ তথ্য জানান।
মন্ত্রী বলেন, “আমরা আমলাতান্ত্রিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রায়ই কথা বলি। রাষ্ট্রদূত হিসেবে যারা কাজ করেন তারাও আমলা। তাই তাদের কাছ আমলাসুলভ আচরণের বাইরে আশা করতে পারি না। কিন্তু আমাদের দূতাবাসের কর্তকর্তারা আমাদের শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় অত্যন্ত আন্তরিকভাবে কাজ করেন। দূতাবাসে পদায়নের সময় আমরা সাধারণত যাদের আচরণে কোনো সমস্যা নেই, তাদের মিশনে দায়িত্ব দেই। তারপরও যদি কেউ কর্মকর্তাদের হয়রানির শিকার হয়, জানালে আমরা ব্যবস্থা নেব।”
তিনি আরো বলেন, “বর্তমান পদ্ধতির এমআরপি পাসপোর্ট দেয়ার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা না। প্রথম পাসপোর্ট কিন্তু বাংলাদেশ থেকে নিতে হয়। নবায়ন হয়তো বিদেশে করা যায়।”
আওয়ামী লীগের এমপি আব্দুল মতিন খসরুর সম্পূরক এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, “বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে দূতাবাস মিশনের কর্মকর্তাদের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা দেয়ার ফলে তাদের মধ্যে অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় কর্মচাঞ্চল্য বেড়েছে। আমাদের কর্মকর্তারা মিশনে সপ্তাহে সাত দিনই কাজ করে।”
তিনি বলেন, “বিদেশে জনশক্তি প্রেরণ প্রক্রিয়ায় জড়িত কিছু অসাধু লোকের কারণে আমাদের শ্রমিকদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়। বিদেশে আমাদের শ্রমিক যেমন অনেক। আবার তাদের পরিচালিত সংগঠনও অনেক। শ্রমিকদের সংগঠনে কর্তৃক আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মিশন কর্মকর্তারা না গেলে তারা মাইন্ড করে।”
ফজলুল আজিমের (নোয়াখালী-৬) প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ছিটমহল সংক্রান্ত বিষয়টি দীর্ঘদিনের একটি দ্বিপাক্ষিক সমস্যা। এটি আমাদের উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া। ১০৭৪ সালে মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি অনুযায়ী এ সমস্যা সমাধানের নির্দেশনা থাকলেও তা পরবর্তীতে বাস্তবায়িত হয়নি।”
তিনি বলেন, “ছিলমহলের মানুষেরা নাগরিক সুবিধা বঞ্চিত। তাদের সমস্যা সমাধানে সরকার ভারতের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রেখেছে। ভারত কর্তৃক ইন্দিরা-মুজিব চুক্তি ও এলবিএ-১৯৭৪ অনুসমর্থনের পর আশা করা যায় শিগগিরই ছিটমহল বিনিময়ের কাজ শুরু করা যাবে। যাতে সমস্যাটির সমাধান হবে।”

What's our true identity?

Photo: AFP  
Shirin Akter Popy, University of Chittagong


Your Right To Know
Thursday, November 29, 2012


I would like to start with the lines of famous Caribbean poet Derek Walcott:
“The violence of beast on beast is read
As natural law, but upright man
Seeks his divinity by inflicting pain.”
(A Far Cry from Africa)

Weak animals fall prey to strong ones in the wilderness as big fishes eat up small ones in the pond. Animal world evolves around the subjugation of the weak but this tendency is heartrending if practiced in human world. Recently, some incidents of atrocities have made me disappointed. In our neighbouring country Myanmar, Rakhaines are inflicting grievous violence against Muslim Rohingyas. In Assam, majority Hindus are acting violently against the minority Muslims. Bangladesh is reputed as a secular and progressive country. However, the recent violence against the Buddhist community is a mark of shame on our forehead. These incidents are creating impediment to the process of socio-economic advancement and world peace. When human beings forget their basic identity as humans and confine themselves to particular religious or cultural identities, then their world becomes limited and their senses suffer in a narrow sphere. Present world is witnessing fundamentalism, misinterpretation of religion, which is causing anarchy in the world. But extremism in any form can't ever bring harmony and peace. Irrespective of race, culture and religion, our identity as humans can lead us towards a world of equality and peace.

Wednesday, November 28, 2012

'Bangladesh has worst civil justice'

Lovlu Ansar 
New York Correspondent 


Thu, Nov 29th, 2012 3:49 am BdST

New York, Nov 29 (bdnews24.com)—A report published by an international organisation said Bangladesh's civil justice system is the worst in the world. 

The 'Rule of Law Index 2012' published on Wednesday by the World Justice Project (WJP) said the country fared poorly in the eight areas including civil justice system that may influence establishment of rule of law. 

The WJP Rule of Law Index is a quantitative assessment tool designed to offer a comprehensive picture of the extent to which countries adhere to the rule of law, not in theory, but in practice. 

Bangladesh faces serious challenges in the dimensions of civil justice mainly because of the lengthy duration of cases and judicial corruption, the report said. 

In its third report, the organisation said, Bangladesh stands at 87th position in limited government powers, 89th in absence of corruption, 72nd in order and security, 87th in fundamental rights, 89th in open government, 90th in regulatory enforcement, 97th in civil justice and 83rd in criminal justice. 

The country scores poorly in government accountability and administrative agencies and courts are extremely inefficient and corrupt, the report said. 

The Washington-based organisation also identified human rights violations and police abuses as significant problems in Bangladesh. 

The report, however, said Bangladesh's best performance is in the area of order and security, where it ranks 72nd globally and ninth among low-income countries. 

The country has lower crime rates than many countries with higher levels of economic development, although mob justice is a persistent problem, it added. 

The WJP Rule of Law Index 2012 was prepared based on more than 400 variables drawn from the assessments of more than 97,000 people and 2,500 local experts in 97 countries and jurisdictions. 

The report said Sri Lanka was in a leading role among the south Asian nations. 

The organisation's founder William H Neukom said it is a big challenge for countries to achieve success in establishing the rule of law. 

He said every country had made progress to some extent in the fields and added that the index was not intended to show the countries down. Rather, the index intended at leading the countries to the path of correction. 

bdnews24.com/corr/zk/bd/2334h 

• Bangladesh in Rule of Law Index 2012

Six robbers held in Ctg


Your Right To Know
Wednesday, November 28, 2012

Police arrested six people from Rangunia upazila of Chittagong in connection with a robbery incident at a Buddhist meditation centre in the upazila early yesterday.
The arrestees are Rafiqul Islam, Abul Hashem, Abu Taher, Mohammad Musa, Md Emran, and Md Rashed. Booties were recovered from their possession.
Valuables including a Bouddha statue made by eight metals, a donation box, and an Instant Power Supply (IPS) unit were looted from "Ottodip International Meditation Centre" in Uttar Ghattek area between 1:15am and 1:30am yesterday, police said.

Quotas for Harijans at education instts sought

A total of 133 meritorious students from Harijan families, who passed the SSC 
and HSC examinations this year, were accorded reception at Jatiya Press Club 
in the capital yesterday. Bangladesh Harijan Oikya Parishad and FAIR, a local NGO,
 in association with Manusher Jonno Foundation, hosted the programme. Photo:
STAR


Your Right To Know
Wednesday, November 28, 2012


Speakers at a programme yesterday urged the government to preserve quotas at all government educational institutions for students from the underprivileged and discriminated Harijan community.
The Harijan children are being deprived of their rights to education, as they are not easily allowed in educational institutions, they told a reception ceremony hosted for the community's 133 meritorious students who passed the SSC and HSC examinations this year.
Bangladesh Harijan Oikya Parishad and FAIR, a local NGO, in association with Manusher Jonno Foundation, organised the event at the capital's Jatiya Press Club.
Rashed Khan Menon, chief of the parliamentary body on the education ministry, said he would encourage the education ministry to introduce a quota system for the community's students at all educational institutions.
He said the government had taken some initiatives to improve life in the community, but they were not getting the benefits due to flawed implementation.
Menon welcomed Dhaka University authorities' decision to preserve one percent of the seats as quota for Harijan students.
Dr Shamsul Bari, chairman, Research Initiatives Bangladesh, said there was no way to eliminate discriminations against Harijans until their children got educated.
The society has a responsibility to create opportunity for these meritorious children so that they could contribute to their community as well as to the country, said Aroma Dutta, member of National Human Rights Commission.

Monday, November 26, 2012

টেকনাফে সংখ্যালঘু পল্লীর সহিংস ঘটনার মূল নায়ক যুবলীগ নেতা আটক

CoxsBazarNews ( CBN ) , Editor & Publisher  : Prof. Akter Chowdhury,  Executive Editor: Zahed Sarwar Sohel, News Editor: Sarwar Azam Manik, CBN Cell: 01711-315171,CBN News Email: primecox@yahoo.com
নভেম্বর ২৩, ২০১
মুহাম্মদ তাহের নঈম,টেকনাফ(কক্সবাজার): টেকনাফে সংখ্যালঘু পল্লীর সহিংস ঘটনার মূল নায়ক যুবলীগ নেতা মমতাজ মিয়াকে (৩৫) আটক করেছে পুলিশ।
সকল জল্পনা-কল্পনার পর অবশেষে পুলিশের হাতে ধরা পড়ল ইতিহাসের জঘন্যতম ঘটনা হোয়াইক্যং সংখ্যালঘু পল্লীতে হামলার মুল পরিকল্পনাকারী ও এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার এজাহারভূক্ত আসামী। পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ীর আইসি এসআই বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ উনচিপ্রাং এলাকার ধানবনে আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় মমতাজ মিয়াকে (৩৫) আটক করে। তিনি স্থানীয় লম্বাবিল তেচ্ছি ব্রীজ এলাকার মৃত জাফর মিয়ার পুত্র। আটককৃত মমতাজ ৩০ সেপ্টেম্বর রাতের আঁধারে হোয়াইক্যং সংখ্যালঘু পল্লীর সহিংস ঘটনার অন্যতম পরিকল্পনাকারীদের একজন বলে পুলিশসহ বিভিন্ন সূত্র নিশ্চিত করেছে। উল্লেখ্য,কিছুদিন আগে ৩০ সেপ্টেম্বর হোয়াইক্যং সংখ্যালঘু পল্লীর সহিংস ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে হোয়াইক্যং এলাকা থেকে মমতাজ নামক এক ব্যক্তিকে আটকের পর ছেড়ে দিলে এলাকায় হৈছৈ পড়ে যায়। বৃহস্পতিবার প্রকৃত আসামী গ্রেপ্তার হওয়ায় এবং ধৃত আসামীদের পুলিশি জিজ্ঞাবাদে ৩০ সেপ্টেম্বরের সহিংস ঘটনার উস্কানিদাতা মিছিলের আহবানকারী প্রচারকারী নেতৃত্বদানকারী এর সাথে সহায়তাকারী ও জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা যাবে বলে মনে করছেন স্থানীয় সচেতন মহল।

সাংস্কৃতিক আন্দোলন বেগবান করে সাম্প্রদায়িক শক্তিকে রুখতে হবে: হেমন্তিকা



CoxsBazarNews ( CBN ) , Editor & Publisher  : Prof. Akter Chowdhury,  Executive Editor: Zahed Sarwar Sohel, News Editor: Sarwar Azam Manik, CBN Cell: 01711-315171,CBN News Email: primecox@yahoo.com
নভেম্বর ২৫, ২০১

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
দেশে বর্তমানে সাম্প্রদায়িক শক্তি মাথা ছাড়া দিয়ে উঠেছে। মুক্তিযুদ্ধের ফসল ৭২ এর সংবিধান পুর্ন বাস্তবায়ন না হওয়ার কারণে ৭১এর পরাজিত শত্র“রা দেশকে একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে উঠে পড়ে লেগেছে। বারে বারে দেশের প্রগতিশীল সংস্কৃতিকর্মীদের কন্ঠ রোধ করতে বিভিন্ন হামলা নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। তাই সকল প্রগতিশীল সংস্কৃতি কর্মীদের এক হয়ে সাংস্কৃতিক আন্দোলনকে বেগবানের মধ্য দিয়ে সাম্প্রদায়িক শক্তিকে রুখে দাড়াতে হবে।
গত ২৩ নভেম্বর’ ১২ কক্সবাজার পাবলিক লাইব্রেরী (শহীদ দৌলত ময়দানে) অনুষ্ঠিত কক্সবাজারের অন্যতম সাংস্কৃতিক সংগঠন হেমন্তিকা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠির ২১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর ৪দিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত সমাপনি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিরা এই কথা বলেন। “ধর্মান্ধ দানব নয় আলোকিত মানব চাই” স্লোগানে অনুষ্ঠিত হেমন্তিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর মূল অনুষ্ঠান সকাল ১০টায় জাতীয় সংগীত ও হেমন্তিকার দলীয় সংগীতের মাধ্যমে পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় ও দলীয় পতাকা হেমন্তিকার সভাপতি বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর মোশ্তাক আহমদ এবং প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন পরিষদের আহবায়ক বাদল চন্দ্র বড়–য়া। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের মধ্যে ছিল সকাল ১১টায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, ১২টায় বালিশ প্রতিযোগীতা। বিকেল ৪টায় অনুষ্ঠানে ছিল আমন্ত্রিত অতিথি শিল্পী ও হেমন্তিকার শিল্পীবৃন্দের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ৬টায় আলোচনা সভা এবং সন্ধ্যা ৭টায় চারদিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত বিভিন্ন প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান ও হেমন্তিকার প্রাক্তন সংগঠক ও কর্মীবৃন্দদের সম্মাননা প্রদান।
সমগ্র অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার সিভিল সোসাইটির সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী খোকা, হেমন্তিকার উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার বদিউল আলম, জেলা উদীচীর সভাপতি সাংবাদিক মোহাম্মদ আলী জিন্নাত, শিল্প একাডেমির নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিত পাল বিশু, হেমন্তিকার সাধারণ সম্পাদক অনিল দত্ত, কক্সবাজার সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সদস্য সচিব দীপক শর্মা দিপু। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন হেমন্তিকার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নার্গিস আক্তার রনি।

উখিয়া বৌদ্ধ বিহার ভাংচুর মামলায় প্রকৃত আসামীরা বাদ যাওয়ায় সরকার জনসমর্থন হারাতে বসেছে


CoxsBazarNews ( CBN ) , Editor & Publisher  : Prof. Akter Chowdhury,  Executive Editor: Zahed Sarwar Sohel, News Editor: Sarwar Azam Manik, CBN Cell: 01711-315171,CBN News Email: primecox@yahoo.com
নভেম্বর ২৬, ২০১২ 



শফিউল ইসলাম আজাদ, উখিয়া:
কক্সবাজারের রামুতে পবিত্র কোরআন অবমাননার জের ধরে গত ৩০ সেপ্টেম্বর উখিয়ার বিভিন্ন গ্রামের বৌদ্ধ বিহারে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় এ পর্যন্ত ৭টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট শাহ জালাল চৌধুরী, উখিয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সরওয়ার জাহান চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মাহমুদ চৌধুরী সহ এজাহারভুক্ত ১২২ জন ও অজ্ঞাত নামা ৫,৫০২ জনকে আসামী করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে এসব মামলায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, জমি জমা সহ বিভিন্ন বিরোধ কে কেন্দ্র করে পূর্ব শত্র“তা বশতঃ অনেক নিরপরাধ লোককে আসামী করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনার সাথে জড়িত ও সন্দেহে অর্ধশতাধিক ব্যক্তিকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে। তৎমধ্যে বেশির ভাগ অজ্ঞাত নামা আসামী। থানা পুলিশ প্রতিরাতে আসামী গ্রেপ্তারের জন্য বাড়ীতে বাড়ীতে হানা দিয়ে যাচ্ছে।
সরজমিন গতকাল সোমবার বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, উখিয়ার বৌদ্ধ বিহার ও পল্লীতে অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুরের প্রকৃত ঘটনাকারীরা মামলা থেকে বাদ যাওয়ায় ন্যায় বিচারের ব্যাপারে প্রশ্ন তুলেছে অনেকে। তারা বলেন, বর্তমানে এঘটনা রাজনৈতিক পায়দা হাসিলের কারনে সরকারের জনসমর্থন থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে চরম ক্ষতি হয়েছে। এমনকি দিন দিন জনসমর্থন হারাচ্ছে বলে ও মনে করছেন তারা।
এদিকে পশ্চিম মরিচ্যা দীপাংকুর বৌদ্ধ বিহারে অগ্নি সংযোগ ও ভাংচুর মামলার আসামী উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট শাহ জালাল চৌধুরী বলেন, যে সময় ঘটনা শুরু হয়েছে তখন তিনি সহ সদ্য বিদায়ী উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম এবং আরো কয়েকজন প্রশাসনের অফিসারদের নিয়ে উপজেলায় একটি মিটিং এ ছিলাম কিন্তু কেন আসামী হলাম জানিনা। শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারনে আসামী হয়েছি। তিনি বলেন, আমি ঘটনার সম্পৃক্ত নাই বলে ঐ বিহার কমিটির নেতৃবৃন্দরা আমাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিতে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন। পশ্চিম রতœা সুদর্শন বৌদ্ধ বিহার ভাংচুর মামলার আসামী উখিয়া উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক সরওয়ার জাহান চৌধুরী, এবং একই মামলার আসামী সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মাহামুদ চৌধুরী বলেন, ঘটনার সময় (সন্ধ্যা ৮.৩০) মিনিটে তারা ২ জন সহ আরো ১২ জন ব্যবসায়িক পার্টনার কক্সবাজার শৈবাল হোটেলে একটি গুরুত্বপূর্ণ মিটিং এ উপস্থিত ছিলেন। গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পরিদর্শক জাকির আমাকে (বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক সরওয়ার জাহান চৌধুরী) কে ফোন দিয়ে কোথায় আছেন জানতে চান, তখন তিনি কক্সবাজার হোটেল শৈবালে বললে ডিবি জাকির সংযোগ কেটে দেন বলে তিনি জানান। এরপরই রতœাপালং ইউনিয়নের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মাষ্টার সুবধন বড়–য়া আমাকে ফোন করে ঘটনার ব্যাপারে দীর্ঘ ৩০মিনিটের মতো কথা বলেন। মাষ্টার সুবধন বড়–য়া ও এর সত্যতা শিকার করেছেন।



Friday, November 23, 2012

থাকছে প্রশিক্ষণ ও ঋণের সুযোগ - দলিত, হরিজন ও বেদে সম্প্রদায়ের জন্য ১০ কোটি টাকার কর্মসূচি


মানসুরা হোসাইন | তারিখ: ২৪-১১-২০১২

দেশে প্রথমবারের মতো ‘বেদে, দলিত ও হরিজন সম্প্রদায়ের জীবন উন্নয়ন কর্মসূচি’ বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়। অনুন্নয়ন বাজেট থেকে প্রস্তাবিত কর্মসূচিতে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১০ কোটি টাকা।
সূত্রমতে, বর্তমানে কর্মসূচির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এর বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে গত জুলাই থেকে, চলবে ২০১৩ সালের জুন পর্যন্ত। এক বছরের পরীক্ষামূলক (পাইলট) কর্মসূচিটি বাস্তবায়ন করবে সমাজসেবা অধিদপ্তর।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, দেশে দলিত, হরিজন ও বেদেদের সংখ্যা প্রায় ৬৩ লাখ। এদের মধ্যে ২১ হাজার ৩৫০ জন উপকারভোগীর জন্য কর্মসূচিটি হাতে নেওয়া হয়েছে। এর আওতায় এককালীন অনুদান ছাড়াও থাকছে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা, সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেওয়া, ঋণ ও মাসিক ভাতা বিতরণ প্রভৃতি। 
সরকারি তথ্য-পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশে আটটি গোত্রে বিভক্ত বেদে সম্প্রদায়ের লোকসংখ্যা প্রায় আট লাখ। এদের শতকরা ৯৮ ভাগ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। ক্ষুদ্র ব্যবসা, তাবিজ বিক্রি, সাপের কামড়ের চিকিৎসা, সাপের খেলা দেখানো, ভেষজ ওষুধ বিক্রি, কবিরাজি, বানর খেলা দেখানো ও জাদু দেখানো এ সম্প্রদায়ের প্রধান পেশা।
প্রস্তাবনায় দলিত ও হরিজন জনগোষ্ঠী সম্পর্কে বলা হয়েছে, এরা সমাজে নিম্ন মর্যাদার জনগোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত। এই দুই সম্প্রদায়ের ৫৫ লাখ জনগোষ্ঠীর মধ্যে হরিজনদের সংখ্যা ১৫ লাখ, বাকি ৪০ লাখ দলিত সম্প্রদায়ের।
দলিত অর্থ নিগৃহীত বা যারা দলনের শিকার। এরা মেথর, বাঁশফোর, ডোমার, রাউত, তেলেগু, ঋষি, জেলে, সন্ন্যাসী, বেহারা, ধোপা, হাজাম, নিকারি, পাটনি, তেলী প্রভৃতি নামে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে। 
বাংলাদেশ হরিজন ঐক্য পরিষদের যুগ্ম মহাসচিব রাজকুমার দাস প্রথম আলোকে বলেন, ‘শিক্ষা, বাসস্থান, চাকরি পাওয়ার মতো বিষয়েও আমাদের দাবি জানাতে হয়। সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে পরিচ্ছন্নতা-কর্মীর চাকরিটি টিকিয়ে রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানের কাছ পর্যন্ত যেতে হয়েছে।’ 
হরিজনদের সার্বিক অবস্থা প্রসঙ্গে রাজকুমার আক্ষেপ করে জানান, আট বাই আট ফুট আয়তনের একটি ঘরের মধ্যে বাবা, মা, বউ, বাচ্চা, ছেলের বউসহ কয়েক প্রজন্মকে একসঙ্গে থাকতে হয়। সরকার যেখানে থাকার জায়গা দিয়েছে তা এতই ঝুঁকিপূর্ণ যে সারাক্ষণ ভয়ে থাকতে হয়। তবে সরকারের কিছুটা উদ্যোগের ফলে বর্তমানে তাদের ছেলেমেয়েরা স্কুলে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছে।
রাজধানীর ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, গুলশান এলাকায় বেদে নারীদের হাতে থাকে ছোট একটি কাঠের বাক্স। একেকজনের সামনে গিয়ে সেই বক্স দেখিয়ে ভেতরে সাপ আছে—এমন ভয় দেখান। এটা দেখে কেউ বা ভয়ে, কেউ বা করুণা করে কিছু টাকা দেন। অনেক সময় টাকার জন্য পথরোধ করে দাঁড়ান বেদে নারীরা।
ধানমন্ডি রবীন্দ্রসরোবরে কথা হয় বেদে নারী লক্ষ্মীর সঙ্গে। তিনি প্রতিদিন সাভার থেকে আসেন। সঙ্গে একটি ছোট বাচ্চা। লক্ষ্মী জানান, পুরুষ বেদেরা সাপের খেলা দেখিয়ে বা অন্যভাবে টাকা রোজগার করেন। কিন্তু এখন আর আগের মতো কেউ সাপের খেলা দেখে না বা দেখলেও টাকা দেয় না। এ সম্প্রদায়ের নারীদের কেউ কাজ দেয় না। ফলে বাধ্য হয়েই তিনি এ পথ বেছে নিয়েছেন।
জানা যায়, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, মাদারীপুর, ঝিনাইদহ, যশোর, বরিশাল, ঝালকাঠি জেলার বিভিন্ন জায়গায় বেদে সম্প্রদায়ের জন্য কর্মসূচি পরিচালনা করা হবে। দলিত ও হরিজনদের জন্য কর্মসূচি পরিচালনা করা হবে দেশব্যাপী।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. হোসেন মোল্লা প্রথম আলোকে জানান, সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের আওতায় এনে এই সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নয়নে সরকার বিশেষ নজর দিয়ে এ কর্মসূচি পরিচালনা করতে চাচ্ছে।
বাংলাদেশ দলিত ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা মেসবাহ কামাল প্রথম আলোকে জানান, অর্থনৈতিক অবস্থার চেয়েও মানুষের তৈরি বৈষম্য দলিত (বেদেসহ) সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নয়নে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়ায়। দেরিতে হলেও সরকার গৃহীত এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্টদের মতামত ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।

Kathin Chibar Daan fest begins in Rangamati

An elderly Chaka woman makes threads by spinning wheels at Bain Ghar(weaving house) at Rajban Biharin Rangamati on the occasion of Kathin Chibar Daan, the biggest religious festival of the Buddhist community, yesterday. Chakma Raja (king) Barrister Devasish Roy looks on.Photo: STAR


Your Right To Know
Friday, November 23, 2012


Kathin Chibar Daan, the biggest religious festival of the Buddhist people in Chittagong Hill Tracts (CHT), began yesterday at Rajban Bihar of the Chakma king with great enthusiasm and festivity.
Earlier, the festival committee, known as Upasak Upasika Parishad (UUP), of Rajban Bihar had completed all preparations to hold the 39th Kathin Chibar Daan festival this year.
The two days programme includes Pancha Shila prayers by weavers, making threads by spinning wheels, boiling, colouring and drying of threads, sewing of chibar (robes), hoisting Buddhist flag, donation of chibars to the monks and candle lighting etc.
Bishakha, a nurse of Goutam Buddha, introduced the religious festival about 2500 years ago. Since then the Buddhist community celebrate the Kathin Chibar Daan or the yellow robes offering ceremony every year.
The chibars (robes) are made of cotton and sewed by devotees under several preconditions for which it is termed kathin (difficult).
The entire Rangamati town wore a festive look yesterday. Thousands of people, mostly Buddhist devotees from three hill districts---Rangamati, Bandarban and Khagrachhari gathered in and around the Rajban Bihar.
Chakma Raja (king) and chief of Chakma Circle Barrister Devasish Roy inaugurated the festival through opening the Bain Ghar (sewing room) and spinning wheel at 3:00pm at Rajban Bihar.
In his speech, Raja Devasish said every year we hold this great religious festival to uphold our religious spirit amongst the Buddhist people and to preserve our tradition and customs that we have been following since time immemorial.
The Chakma Raja sought all-out cooperation from all to hold the programme peacefully. He greeted the people of different religions and called for maintaining religious harmony.
On the occasion, a village fair has been arranged in and around Rajban Bihar.
Tourists from Sri Lanka, Thailand, India, Germany and Nepal were seen at Rajban Bihar yesterday.

2 more held over attacks on Buddhists

This October 1 photo shows a Buddhist monk trying to restore religious texts
that was torched by a mob of religious fanatics at a temple in Ramu of Cox's Bazar.
Star Online Report


Your Right To Know
Friday, November 23, 2012

Police arrested two more people in Teknaf upazila of Cox's Bazaar early Friday for their alleged link with the September 29 attacks on Buddhist temples.
The arrestees are Momataz Miah, 35, son of Jafar Miah of Unchiprong, and Shamsul Alam, 40, son of Abdul Hakim of Doyangata.
They were nabbed in an overnight drive Thursday, confirmed Sub-inspector Baktiar Uddin Chowdhury of Whykang police outpost, reports our Cox's Bazar correspondent.
Shamsul is number 11 accused in a case filed over the attack in Whykang Buddhist area while Momataz was detained as a suspect, the official told The Daily Star.
During the September 29 attacks, monasteries and houses were vandalised following the Facebook post of an anti-Islam photograph tagged to a Buddhist youth's account.

'Ramu an attack on Bengalee nationhood'






Fri, Nov 23rd, 2012 10:21 pm BdST

Dhaka, Nov 23 (bdnews24.com)—The Awami League General Secretary Syed Ashraful Islam on Friday said the attack and violence on the Buddhist temples and households was an assault on the Bengalee nationhood. 

The attack "must be retaliated", he said at a programme of the minority Buddhists in the capital in the afternoon. 

"We cannot accept this attack. We do not believe in violence in the name of religion. The government is beside the Buddhist society and will remain so. You [Buddhists] are not alone," Ashraf said. 

The LGRD Minister was speaking at the Kothin Chibor Dan and Buddhist Religious Congregation–2012 organised by Bangladesh Buddhist Federation at the DIT Playground at Badda. 

Shedding lights on the incidents that took place in Chittagong and Cox's Bazaar last September, he said, "I faced attacks and taunts of the racists for 26 years when I lived in London. I can understand how helpless people can feel." 

Ashraf said 'effective measures' were taken in consultation with the Prime Minister immediately after the violence had taken place at Ramu. 

The Awami League leader said measure had been taken against those officials who failed to do their job during the incident following investigations. "We have fully overhauled the Cox's Bazaar administration." 

Religious bigots attacked the temples and settlements of the Buddhists on Sept 29 and burned to ashes many of their monasteries and houses. The violence spread to Ukhia and Teknaf of Cox's Bazaar and Patia of Chittagong the next day. 

The arson attacks were triggered after rumours had it that a Buddhist youth of Ramu posted a photograph of burned Quran in his Facebook profile. 

Ashraf on Friday also said that the attack on the Buddhists was a precursor to a new disaster. 

"The attack was provoked by those who do not want Bangladesh as a country of communal harmony and secularism and want to spread the seed of Pakistan's two-nation theory." 

"Bangladesh did not emerge based on religion or communalism. But on the basis of Bengalee nationalism." 

Information Minister Hasanul Haq Inu, who inaugurated the congregation, said, "Some people have sided with militancy just when we are trying to eliminate the militants. Some human-looking monsters have set the Buddhist temples on fire." 

"As a member of the government, one of JaSaD, I beg your forgiveness, I am ashamed. The people of Bangladesh are with you," Inu, also the President of Jatiya Samajtantrik Dal, said. 

Supreme religious leader of the Buddhists in Bangladesh Dharmasen Mohathero presided over the function where Indian High Commissioner Pankaj Saran, Sri Lankan High Commissioner Sarath K Weragoda, AKM Rahmatullah MP, Bangladesh Buddhist Federation President Biswapati Barua and General Secretary Ashok Barua, among others, also spoke. 

Thousands of Buddhists also joined the congregation along with their religious leaders. 

bdnews24.com/si/trb/bd/2142h

Beware of Facebook!
Thu, Nov 22nd, 2012 9:16 pm BdST
Dhaka, Nov 22 (bdnews24.com)— The government on Thursday cautioned Facebook users against anybody tagging them to offensive photographs or comments. 

"People are being advised to remain aware and cautious about the matter," it said in a statement. 

The warning came about two months after houses and places of worship of the minority Buddhists were burned down in Chittagong and Cox's Bazaar allegedly after the photo of a burned Quran was tagged to a Buddhist youth's Facebook profile to incite hate attacks. 

Media investigations later found that the Buddhist youth was not tagged in any Facebook profile, rather zealots doctored a Facebook page to trigger the riot. 

According to Bangladesh Telecommunications Regulatory Commission's anti-cyber crime cell, over a thousand complaints, most of which centre around the popular social networking site Facebook, were lodged by female students in the last nine months since the cell became operative. 

One of BTRC's cybercrime specialists told bdnews24.com that most of the complaints were about fake Facebook profiles. Many complained that their identities or pictures were being used to open fake accounts. 

Several people were arrested for making negative comments about Prime Minister Sheikh Hasina on Facebook on different occasions. A university teacher was also jailed for making a comment against her in his Facebook status. 

Five Facebook pages were blocked following High Court orders in May this year for hurting religious sentiments. 

A fifth of a million are using Facebook in Bangladesh currently as the number crosses the mark of one billion worldwide. 

bdnews24.com/si/eh/bd/1955h

রামু ঘটনা বাঙালি জাতিসত্তায় আঘাত: আশরাফ




Fri, Nov 23rd, 2012 8:59 pm BdST

ঢাকা, নভেম্বর ২৩ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- বৌদ্ধ বসতিতে হামলাকে বাঙালি জাতিসত্তার ওপর আঘাত হিসাবে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, এর প্রতিঘাত করতেই হবে। 

শুক্রবার বিকালে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। 

আশরাফ বলেন, “রামুতে হামলার ঘটনা বাঙালি জাতিসত্তার প্রতি আঘাত। এ আঘাতকে কোনো দিনই গ্রহণ করতে পারি না। আমরা ধর্মের নামে হানাহানিতে বিশ্বাস করি না। সরকার বৌদ্ধ সমাজের সঙ্গে আছে এবং থাকবে। আপনারা একা নন।” 

বাড্ডার ডিআইটি মাঠে শুভ কঠিন চীবর দান ও বৌদ্ধ ধর্মীয় সম্মেলনে বক্তব্য দেন আশরাফ। এতে বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতারা ছাড়াও বৌদ্ধ স¤প্রদায়ের কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। 

চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে ঘটনা তুলে ধরে আশরাফ বলেন, “২৬ বছর লন্ডনে বসবাস করে বর্ণবাদীদের আক্রমণের স্বীকার হয়েছি। আমি নিজে উপলব্ধি করতে পারি মানুষ কত অসহায় হতে পারে।” 

রামুতে সহিংহ ঘটনা ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে দাবি করেন এই আওয়ামী লীগ নেতা। 

তিনি বলেন, এই ঘটনায় যাদের ব্যর্থতা ছিল তদন্তের মাধ্যমে তাদের শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা কক্সবাজারের প্রশাসনকে ঢেলে সাজিয়েছি। 

ফেইসবুকে কোরআন অবমাননার অভিযোগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের রামুতে বৌদ্ধবসতিতে তাণ্ডব চালায় ধর্মীয় উগ্রপন্থীরা। 

হামলায় রামু উপজেলার সাতটি বৌদ্ধ মন্দির, প্রায় ৩০টি বাড়ি ও দোকান পুড়িয়ে দেয়া হয়। হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয় আরো শতাধিক বাড়ি ও দোকানে। 

বৌদ্ধ স¤প্রদায়ের ওপর এই হামলার ঘটনাকে নতুন দুর্যোগের অশনি সংকেত বলেও মন্তব্য করেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী আশরাফ। 

তিনি বলেন, যারা বাংলাদেশকে ধর্মীয় স¤প্রীতি ও অসা¤প্রদায়িক দেশ হিসাবে চায় না, যারা দেশে পাকিস্তানী দ্বিজাতি তত্ত্বের বীজ ছড়িয়ে দিতে চায় তাদের উস্কানিতেই এই আক্রমণ করা হয়েছে। 

“সা¤প্রদায়িকতা ও ধর্মের নামে বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়নি। বাঙালি জাতিসত্তা নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।” 

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু মঙ্গল প্রদীপ জ্বালিয়ে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। 

উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি বলেন, “আমরা যখন জঙ্গিদের দমনে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, তখন কিছু মানুষ জঙ্গিদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। মানুষরূপী নরপশুরা রামুতে বৌদ্ধ মন্দিরে আগুন লাগিয়েছে। সরকারের একজন হিসাবে, জাসদের একজন হিসাবে আমি ক্ষমাপ্রার্থী-লজ্জিত। বাংলাদেশের সকল নাগরিক আপনাদের পাশে আছে।” 

বৌদ্ধদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় গুরু ধর্মসেন মহাথেরোর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে সাংসদ এ কে এম রহমতউল্লাহ, ঢাকাস্থ ভারতীয় ও শ্রীলঙ্কান হাই কমিশনার, বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের সভাপতি বিশ্বপতি বড়–য়া, সাধারণ সম্পাদক অশোক বড়–য়া প্রমুখ বক্তব্য দেন। 

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এসআই/এএল/২০৪৭ ঘ.

Wednesday, November 21, 2012

BHBKOP GS meets members of minority community of Patiya upazila


SUNDAY, 07 SEPTEMBER 2008

    Dr. Nim Chandra Boumic, General secretary of Bangladesh Hindu Buddha Christan Oikkyo Parisad(BHBCOP) and president of Puja Udjapan Parisad yesterday met the members of the marginalized communities of Patiya upazila, says a press release.
        Advocate Rana Das Gupta, Ln Sankar Sen Gupta of BHBCOP were also present at that time.
      Of the members of minority community union, Haradon Nandi, Nikil Dey, Dilip Gosh, Dipu, Linkoln Deb, Uttam Deb and  some others were present.

3 more Buddha statues recovered




Wed, Nov 21st, 2012 2:44 pm BdST

Dhaka, Nov 21 (bdnews24.com) – The Rapid Action Battalion has recovered three Buddha statues and arrested five people from Comilla and Feni, RAB-7 Vice Captain Nazmul Hossain says. 

Speaking at a press conference on Wednesday, he said the statues were seized in a series of raids in the last two days. 
"The statues might have been stolen from Ramu during the communal attacks on Sep 29. We are verifying it," he said.
The five held are Mohammad Shahjahan, 54, Mohammad Musa, 56, Nur Alam, 45, Rafiqul Islam, 50, and Mohammad Anwar, 50. 
Shahjahan, Musa and Nur were held from Feni, while Rafiqul and Anwar were arrested from Comilla. 

Nazmul said they seized two statues and held the three from Feni's Jamtala upazilla in raids and on Nov 19 night. The remaining statue was recovered from Comilla's Chandina upazilla, based on information from them. 

Religious bigots attacked Ramu's Buddhist community on Sept 29 and burned and looted many of their monasteries, houses and shops over a Facebook posting denigrating the Quran. The violence spread to Ukhia and Teknaf of Cox's Bazaar and Patia of Chittagong the next day. 

The RAB personnel had recovered three bronze Buddha statues from Ukhia's Kutupalang Rohingya refugee camp on Nov 8. Two more statues were seized from Ramu on Oct 25 and from Ukhia on Oct 4. 

bdnews24.com/mc/ah/srs/nir/1435h

Monday, November 19, 2012

We want safety on the road


Your Right To Know
Tuesday, November 20, 2012

Nowadays criminals walk freely on the streets. And we the normal citizens have to hide like fugitives. Thieves, pickpockets, murderers, kidnappers, etc. are there all over the country. Our law enforcing agencies are sitting idly caring about none of this. Sometimes, the ruling party activists are involved in all these mischievous activities and the law enforcers are ordered not to take action against them. It's the right of every citizen of Bangladesh to get safety from the government. We demand safety while walking on the streets.

Concern expressed over human rights - Uphold rule of law by all means


Your Right To Know
Tuesday, November 20, 2012


Human Rights Forum (HRF), a national coalition of 19 rights and development organizations, has portrayed a disquieting picture of the human rights situation. The statistics over the last four years of the AL-led Mohajote government speak for themselves: a total of 156 people have disappeared and 462 got killed in what is euphemistically called crossfire between 2009 and 2012. The figures work out to 39 'forced' disappearances and slightly above 115 extra-judicial killings respectively per year.
This is unacceptable in a democratic polity which should essentially be based on transparency and accountability of its institutions. Cloak-and-dagger policy usually associated with any 'specialised' agency in authoritarian rule is completely out of character with standard norms of democracy. If the government of the day should allow any agency of law enforcement to behave arbitrarily, sooner or later it would abuse power, almost becoming a law unto itself. Much that a major party before polls pledges to curb extra-judicial killings, it reneges on the pledge as soon as it comes to power.
This government stood committed to UNHCR that it would show zero tolerance to extra-judicial killings and to any kind of political repression but 'it did not keep
its promises,' regretted HRF-Bangladesh president Sultana Kamal.
In the process, rule of law is undermined; public confidence in custodians of law diminishes; and a sense of insecurity is heightened among the people.
The importance of the HRF report lies in the fact that this has gone to UNHCR to be tabled for discussion in the UN rights body's Geneva meet early next year where the government would be required to respond to the analysis and observations made in a home grown report with inputs from a plethora of rights and development organisations. The international human rights organisations have from time to time expressed their concern over human rights situation in Bangladesh. Now, a national human rights forum in addition to the NHRC has given its perspective which is no different from what has already become public knowledge in terms of human rights issues.
It is time the government addressed the concerns with all the seriousness these deserve.

Religion-based politics fans communalism: PM


Wed, Nov 14th, 2012 9:48 pm BdST
Dhaka, Nov 14 (bdnews24.com)—Prime Minister Sheikh Hasina on
Wednesday said religion-based politics fanned communal hatred.

She made the observation in her answer to a question from MP
Faridunnahar Laily with reference to the recent communal attacks on
Buddhist monasteries and houses at Cox's Bazaar district's Ramu Upazila.

She took questions as scheduled business was suspended on the
first day of the 15th session in mark of respect for Chittagong MP
Akhtaruzzamn Babu who died recently.

"Throwing religion into politics or religion-based politics has
already become a political problem. It is only natural that the
seed of communalism will begin rear its head amid the heat
of political zealotry," Hasina observed.

Her Awami League party, however, ignored demands of Leftist
political parties and cultural organisations to ban politics that
used religious sentiments as a tool.

The Prime Minister, in her reply, also talked about the
measures her government took following the Ramu violence.

Answering a question posed by the Sylhte-2 MP Mahmud-Us
Samad Chowdhury, Hasina said her government was working
to make industrial law and a policy for shipbuilding industry.

According to her, the government was also working to prepare
drafts of Trade Marks Rules-2012, Patent Act-2012, Design
Act-2012 and Geographical Indications Act-2012.

She informed Parliament private telephone operators may
get 3-G licence from early next year as she responded to a
question of MP Nasimul Alam Chowdhury.

Currently, only state-run Teletalk provide the service.

bdnews24.com/sum/eh/bd/2005h

3 held with Buddha statue in capital

Mon, Nov 19th, 2012 12:10 pm BdST
Dhaka, Nov 19 (bdnews24.com) – Police on Monday held three
persons with a Buddha statue, suspected to be one stolen
uring communal attacks in Ramu.

Bhashantek Police Station Officer-in-Charge Hosne Ara
Begum said they were held from a road in Bhashantek
area in the morning.

The arrested are: Mohammad Billal, Mohammad Ali and
Abdul Kadir.

Hosne Ara Begum said around 750gm Buddha statue
was recovered from them.

"They will be quizzed to be sure if the statue is one stolen
from Ramu during communal attacks."

The police officer said all the detainees were Bangladeshi
nationals.

Religious bigots attacked Ramu's Buddhist community on
Sept 29 and burned and looted many of their monasteries,
houses and shops over a facebook posting allegedly defaming
Quran. The violence spread to Ukhia and Teknaf of Cox's Bazaar
and Patia of Chittagong the next day.

Rapid Action Battalion recovered three bronze Buddha statues
from Ukhia's Kutupalang Rohingya refugee camp on Nov 8.
Two more statues were seized from Ramu on Oct 25 and
from Ukhia on Oct 4.

bdnews24.com/kt/srs/sk/1157h


On tolerance and diversity



November 16, 2012
international-day-for-tolerance-11
The International Day for Tolerance, observed on November 16, is meant to promote tolerance, i.e. “respect, acceptance and appreciation of the rich diversity of our world’s cultures, our forms of expression and ways of being human” (Article 1, Declaration of Principles on Tolerance, UNESCO, 1995). As a principle, tolerance is obviously not meant for just one day in a year, but should always guide human interaction across all boundaries. Unfortunately, judging by recent events (e.g. in Ramu, Cox’s Bazar or across the border in Arakan), we have to acknowledge that the world around us is still far from upholding the ideals of tolerance and diversity.

From an anthropological perspective, diversity is an essence of being human. As an individual, each human being has unique characteristics and experiences. From this perspective, respecting diversity means recognizing the uniqueness of every individual, enabling her to build on her strengths and to overcome the limitations that circumstances may have imposed on her. Beyond the individual level, respecting diversity means developing historical and cross-cultural perspectives on the collective identities that people are born into or acquire by choice. In reality, however, we are usually so locked into our own boxes that we only see the differences that separate ‘us’ from ‘them’, and fail to recognize the similarities and shared humanity. We know all too well how such blindness can pave the way to unimaginable atrocities: apartheid, the Holocaust, the horrors of Rwanda and Bosina, the fate of indigenous peoples around the world, genocide by the Pakistani forces in Bangladesh…
One could, sadly, go on adding to the above list. Instead, however, I would like to recount one of the most traumatic events of my life, as seen through the eyes of a nine-year old that I was in 1971, the year of the War of Liberation of Bangladesh. I still remember vividly the sight of two Bihari men, both wounded by bullets, emerging on a field not far from our house: one was crawling, followed by another who was tottering. They had been left for dead in a mass grave, which they crawled out of. In Khagrachari, my home town, there were a number of Biharis engaged in trades like quilt making. Sometime in April 1971, most of the Biharis, including women and children, were rounded up and killed en masse, ostensibly in retaliation for atrocities that the Pakistani military and their collaborators had inflicted on Bengalis elsewhere. The two wounded men that we saw were taken back to the grave, and finished off, as we later heard along with stories of how they had begged for their lives in vain. Looking back, I realize that to any nine-year-old, the sight or stories of such killings can be nothing but pure horror.
BA-33
In 1971, neither I nor any of my brothers were old enough to take up arms, but we did know which side we were on as we ran around in search of safe refuge following an extended family that had produced freedom fighters. At one point, amidst sounds of a raging battle, we crossed the border to India, though some of us turned back to relocate to a safe place inside our borders. When the Liberation War ended, we returned home singing songs of joy, freedom and patriotic love. Unfortunately, there would not be any peace in the Chittagong Hill Tracts, which would soon be engulfed by a new conflict that lasted over two decades, pitting Bengalis against the so-called tribal or hill people (‘Paharis’), resulting into uncounted deaths, rapes and widespread destruction and displacement. People lived in constant fear of violence, and faced acts of humiliation that became routine, e.g. at check posts, security personnel would stop vehicles and ask ‘all tribal passengers’ to get off for ritualized display of power cloaked as security checks. Anyone protesting such overt discrimination was bound to face further abuse and even detention. I personally have bitter memories of such encounters, though my experiences were nothing compared to far worse fates met by others. E.g., in 1986, at a hospital, I saw a riot victim, with a big gaping wound on his neck, who had been struck by fellow humans just because of his ethnicity!

In recounting such stories, one has to remember that such atrocities took place in the CHT at a time when the whole country was run by successive undemocratic regimes. There were no civil liberties, no free press, at that time. Those in power, representing or supported by men in uniform, had no respect for diversity. They could not tolerate differences of opinion. In fact, as I remember, they could not even stand men with long hair!
There are, of course, always those people out there whose humanity can shine even at the darkest hours. In Khagrachari, I had a Bihari classmate whom I vaguely knew to have been a survivor of April 1971, when some local people managed to shelter him and some of his relatives. I don’t remember ever discussing with him or any other classmate the details of the horrible past that we probably just wanted to forget. Perhaps we were also too young to understand or talk about the madness that grownups were capable of.
ctg_Ruma_2
Photo: bdnews24.com
Anyway, just as some brave people protected my Bihari classmate, a similar act of courage and humanity was shown at a place called Langadu in 1989, when a massacre of Paharis was carried out by Bengali rioters. A survivor of this massacre told me that it was the Imam of a local mosque who had saved her and some other Paharis by hiding them while the perpetrators went on a rampage of killing, looting and burning down houses. Similarly, when recently mobs comprising of Muslim men attacked Buddhist homes and temples in Ramu, there were a few brave individuals, also Muslim, who tried to thwart the perpetrators. These examples show that we must not prejudge people as good or bad on the basis of their ethnicity, religion or any other socially assigned labels. Of course, if one grows up as a member of a collectivity (say Pahari) that faces discrimination in the hands of people who happen to have a different label (e.g. Bengali, Muslim), one is very likely to develop hatred for all the people sharing that identity. But we must guard against succumbing to such prejudices.
In my view, respect for diversity begins at home, through what children are taught. Suppose you have a daughter who is born left-handed. As a parent, do you conform to the prevailing social norm and train her to be right-handed? Or suppose you have a son who likes to spend time at the kitchen. Do you tell him that the kitchen is not for boys? All parents are constantly faced with having to make such choices. They have to also face tough questions that children always ask. For example, one day my son, when he was about seven, asked his mother after coming back from school: “What is religion?  What is my religion?” My wife (who is a Bengali Muslim) and I had made a conscious decision that we would not impose any religious identity on our son, who could choose one for himself if he liked upon reaching adulthood. Given this, faced with our son’s question, my wife told him that he could think of himself as a humanist, a response that naturally elicited another question from our son: “What does that mean?” To this, my wife’s response was that a humanist was someone who was kind hearted and helped fellow humans in need.  But our son, still unsatisfied, said: “But I have never helped anyone!”  His mother had the presence of mind to point out that he had willingly donated some money for the treatment of an ailing teacher of their school, out of cash gifts that he had received from his uncles and aunts. At this, our son was finally convinced that he was indeed a humanist!
The point of my sharing the above anecdote is to stress that in their innocence, children often ask profound questions that can help us examine various received notions if we care to pause and reflect a moment. We do not live in an ideal world. From an early age, children are exposed to all the mess that the world is in. However, while adults may be too busy adapting to the world, children are often quick to notice various inconsistencies and unfair arrangements around them. They ask questions like “Why are ‘they’ different from ‘us’?”, “Why are there poor people?” We can try to give easy answers like “Because that’s the way things are.” But we can, and must, do much better than that. If we want our children to inherit a world of hope, tolerance and justice, a world without war, poverty or hunger, we must find ways to impart to our children certain values and principles. Tolerance and respect for diversity are definitely among such ideals.

—————————————
Prashanta Tripura is a development professional and former teacher, Department of Anthropology, Jahangirnagar University.