Sunday, September 30, 2012

Ramu attack premeditated


The Daily Star

Monday October 1, 2012


Says home minister; points at local MP

Burning Ramu Temple and Buddhist Houses 

Home Minister Mohiuddin Khan Alamgir yesterday said the violence in Ramu in Cox's Bazar centring an anti-Islam photo on Facebook is a “premeditated and deliberate act of communal violence against the minority”.
The minister alleged local BNP lawmaker Lutfor Rahman had fuelled the violence, saying the MP neither met the visiting team from the capital nor visited the victims.
“This lawmaker used the people who went there to stage protests against the photo. He instigated them to launch an attack and kill the Buddhists,” he said while talking to the press in Dhaka.
Earlier at 2:00pm, while addressing an impromptu rally at Choumuhani intersection in Ramu, he said, “We found evidence of gunpowder and petrol in Saturday's arson of the Buddhist monasteries and houses.”
Alamgir and Industries Minister Dilip Barua, Inspector General of Police Hassan Mahmood Khandker, Border Guard Bangladesh DG Maj Gen Anwar Hussain, Rab Director General Mukhlesur Rahman, DGFI officials accompanied by local Awami League leaders, visited the spots of violence shortly after their arrival in Ramu around 10:00am.
“We have been informed that police and fire service men were inactive during the arson,” said the minister, adding that a committee headed by the additional divisional commissioner in Chittagong would be formed soon to investigate whether the law enforcers had remained inactive.
Alamgir in his speech also promised to rebuild the Buddhist monasteries and temples and compensate the victims whose houses were destroyed.
The minister held out the assurance that the miscreants who stirred the violence would be traced and brought to book within 15 days.
Upon his return to Dhaka in the afternoon, he told journalists the country's fundamentalists had plotted the incident and implemented it with the help of their “foreign agents” through Facebook.
“We will unearth the people who were behind this violence. We are not holding anyone right now because we don't want any innocent to be pushed into trouble. Hopefully, we will be able to publish the names of those involved tomorrow,” he added.
The law enforcement and intelligence agencies have been put on alert so that the violence again cannot erupt in the adjacent areas, he said.
On Uttom Kumar Barua's activities, he said, “Uttom shared the photo with his Facebook acquaintances. We have seen the photo and we are sure that Uttom did not create that.”
“In the photo, we saw a foreigner woman who kept her foot on the holy book. So we assume the photo was supplied from abroad, but Uttom might have acted as their agent.
“He is an employee of Bangladesh Institute of Small Industry and Cottage [BISIC]. We are trying to know about his Facebook network,” he added.
He said, “Uttom's Facebook account has been blocked. Police have taken his mother and sister in their custody. But we don't know his whereabouts.”
The minister claimed no causalities occurred as many people from different areas had come forward to save the Buddhists following the incident.
“We heard about the incident at around 2:00am and immediately sent the army, police, BGB and detectives to the spot. They worked together and brought the situation under control.
“We have visited all the affected Buddhist monasteries and consoled the monks. We have assured them that the government will provide them with full security; nobody will further hurt them.”
The affected people will get food and financial support, their houses and monasteries will be built by the government, the minister added.

Share from The Daily Star

বিশেষ সম্পাদকীয় : প্রশাসন ব্যর্থ হইয়াছে


লেখক: ইত্তেফাক  |  সোমবার, ১ অক্টোবর ২০১২, ১৬ আশ্বিন ১৪১৯

Details
সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, রামুর তাণ্ডব পটিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত হইয়াছে। ভাঙচুরের শিকার হইয়াছে পটিয়ার লাখেরা অভয় বৌদ্ধবিহারের মূল মন্দিরসহ পাঁচটি শাখা মন্দির। রক্ষা পায় নাই পার্শ্ববর্তী কোলাগাঁও বৌদ্ধ বিহার, নবারুণ সংঘ দুর্গাবাড়ী হিন্দুমন্দির এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বাড়িঘরও। কক্সবাজারের রামু উপজেলায় এই তাণ্ডবের সূত্রপাত হইয়াছিল গত শনিবার রাত্রে। মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যে ২৫০ বত্সরের পুরনো মৈত্রী বিহারসহ ১২টি বৌদ্ধবিহার এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রায় ৩০টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। ভাঙচুর করা হয় অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি। নজিরবিহীন এই তাণ্ডবে শত বত্সরের ঐতিহ্যবাহী বুদ্ধের মূর্তিসহ বহু মূল্যবান সম্পদ ভস্মীভূত হইয়া গিয়াছে। সর্বাপেক্ষা বিপর্যয়কর বিষয় হইল, এই অঞ্চলে দীর্ঘকাল ধরিয়া বিরাজমান সামপ্রদায়িক সমপ্রীতির যেই ক্ষতি সাধিত হইয়াছে এবং সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মধ্যে যেই নিরাপত্তাহীনতার বোধ সৃষ্টি হইয়াছে— তাহা সহজে পূরণ বা প্রশমিত হইবার নহে। এই ঘটনায় আমরা মর্মাহত ও ক্ষুব্ধ শুধু নই, ইহার নিন্দা করিবার ভাষাও আমাদের জানা নাই।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলিয়াছেন যে, ‘সামপ্রদায়িক গোষ্ঠী পরিকল্পিতভাবে’ এই ঘটনা সংঘটিত করিয়াছে। তাহা হইলে জনগণের অর্থে প্রতিপালিত সরকারের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি কী করিয়াছে— সেই প্রশ্ন তোলা যায়। গুরুতর প্রশ্ন তোলা যায় প্রশাসনের ভূমিকা লইয়াও। তথ্যপ্রযুক্তির বিস্ময়কর অগ্রগতির এই যুগে ছোট্ট একটি উপজেলায় ঘন্টার পর ঘন্টা এই ধরনের তাণ্ডব কীভাবে চলিতে পারিল এবং এতো ভয়াবহ একটি ঘটনার প্রায় ১২ ঘন্টা পর চট্টগ্রামের পটিয়ায় কীভাবে তাহার পুনরাবৃত্তি ঘটিতে পারিল— তাহা আমরা বুঝিতে অক্ষম। প্রসঙ্গত বলা প্রয়োজন যে, রামু কোনো দুর্গম কিংবা বিচ্ছিন্ন জনপদ নহে। কক্সবাজার জেলা সদর হইতে এই উপজেলাটির  দূরত্ব মাত্র কয়েক কিলোমিটার। সেইখানে প্রশাসন, পুলিশ— সবই ছিল। সর্বোপরি, ঘটনাস্থল হইতে বিজিবি কিংবা সেনাবাহিনীর অবস্থানও বেশি দূরে নহে। প্রয়োজনে তাহাদের সহায়তাও গ্রহণ করা যাইত। অতএব, ঘটনার কারণ যাহাই হউক এবং ইহার জন্য যে বা যাহারাই দায়ী হউক, জনগণের জানমালের নিরাপত্তাবিধানে প্রশাসন যে ব্যর্থ হইয়াছে তাহাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই। দায়ী ব্যক্তিদের অবশ্যই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাইতে হইবে। পাশাপাশি, সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে প্রশাসন যে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়াছে তাহাও আমলে নিতে হইবে যথাযথ গুরুত্বের সাথে।
এই মুহূর্তের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য হইল— প্রথমত, যে কোনো মূল্যে সামপ্রদায়িক সমপ্রীতি সমুন্নত রাখিতে হইবে। দ্বিতীয়ত, ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াইতে হইবে। ব্যবস্থা করিতে হইবে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের। সর্বোপরি, জনগণকেই ঐক্যবদ্ধভাবে রুখিয়া দিতে হইবে এই ধরনের সকল ঘৃণ্য অপতত্পরতা।

 Sharing from Ittefaq

Non-stop Spreading Rioters torch Buddhist temples, homes

The Buddhist Novice Killed by Islamic Rioters

The Rakain Buddha's Statue break down by Islamic Rioters in Ramu, Cox's Bazar

The Buddha's statue break down by Islamic Rioters

The Buddha's Statues break down by Islamic Rioters

Buddhists attacked

Rioters torch Buddhist temples, homes

http://www.bangkokpost.com/news/asia/314813/rioters-torch-buddhist-temples-homes

Save the Buddhist and Hindu Minorities in Bangladesh!

Save the Buddhist and Hindu Minorities from the Islamic Terrorist Killing, Burning, Breaking Buddhist Temples and Hindu Temples, Buddhas Statues also houses of thousands and thousands people are homeless, frighten and so on in Cox's Bazaar and Chittagong Province in   Bangladesh. Is it Human Rights in Bangladesh? 

Cox's Bazar District

Ramu, Cox's Bazar

Cox's Bazar District


Ramu Sada Cin Buddhist Temple


Ramu Ral Cin Buddhist Temple



Ramu Central Sima Bihar (Buddhist Temple)

Ramu Uttar Mitacori Buddhist Vipassana Meditation Center (Long 100 foot)




















Muslim Fundamentalists going to assassin the Buddhists and Hindu Minorities













Patiya Buddhist Temple.