Thursday, May 23, 2013

Indigenous people leaving country due to rise of communalism




FRIDAY, MAY 24, 2013


Alleges Jatiya Adivasi Parishad

Indigenous people are leaving the country due to a sense of insecurity against the backdrop of rising incidents centring communalism and fundamentalism, said Jatiya Adivasi Parishad leaders yesterday.
In the last two months, around 100 indigenous families of Godagari upazila in Rajshahi district and Jhilim union of Chapainawabganj district left the country, said the parishad President Rabindranath Soren.
Addressing a press conference in Rajshahi city’s Miapara Public Library auditorium, he said there were attacks on Hindus and their places of worship following the February 28 death sentence on Jamaat leader Delawar Hossain Sayedee.
Simultaneously, fundamentalist forces in association with local land grabbers started threatening indigenous people to leave the country, he said, adding that this was prompting many indigenous people to leave and others living in villages to keep indoors.
The affected villages include Gogram, Bottoli, Edolpur, Kantopasha, Agalpur, Baganpara, Domdoma, Telibari, Chowduar, Muraripur, Atahar, Sakura, Champatola, Chhatnipara,Gonshapara, Babuldaying and Hujrapur in Godagari and Boiltha, Chottigram and Babudaying of Jhilim.
Panic has also gripped indigenous people of Natore, Naogaon and Joypurhat. “We want the government look into the matter,” he said.
The parishad placed three demands — formulation of laws to protect indigenous people and establishing a national commission for ethnic affairs, establishment of a separate and independent land commission for plain-land indigenous people, and ensuring security and immediate steps to mitigate the crisis.

Wednesday, May 22, 2013

'অহিংসা পরম ধর্ম'


বিনোদন খবর
   গৌতম বুদ্ধকে নিয়ে শাহীদ শরিফের প্রযোজনায় আরটিভি নির্মাণ করেছে তথ্যচিত্র ‘অহিংসা পরম ধর্ম’। তথ্যচিত্রটিতে তুলে ধরা হয়েছে গৌতম বুদ্ধের জীবন, কর্ম, বাণী, মোহমুক্তির মন্ত্রসহ বিভিন্ন বিষয়।

এ বিষয়ে প্রযোজক শাহীদ গ্লিটজকে বলেন, “তথ্যচিত্রটি নির্মাণ করা হয়েছে বৃহস্পতিবারের বুদ্ধ পূর্ণিমাকে উপলক্ষ করে। এদিন বৌদ্ধধর্মের প্রবক্তা গৌতম বুদ্ধের জন্মদিন। একই দিনে বুদ্ধের বোধি লাভ আর মহাপরিনির্বাণও হয়।”

তিনি আরও বলেন, “খ্রিস্টপূর্ব ৫৬৩ সালে বৈশাখী পূর্ণিমা তিথিতে বর্তমান নেপাল ও ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকায় শাক্যরাজ শুদ্ধোধন ও রানি মহামায়ার কোল আলো করে জন্ম নিয়েছিলেন সিদ্ধার্থ। জন্মের সাত দিন পরই সিদ্ধার্থের মা ইহলোক ত্যাগ করেন। তখন মাসি মহাপ্রজাপতি গৌতমী সিদ্ধার্থের লালন-পালন করেন। এ কারণে সিদ্ধার্থ ‘গৌতম’ নামে পরিচিতি পান। গৌতম তাঁর জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন, ত্যাগেই জীবন সার্থক ও সুন্দর হতে পারে। তিনি হয়ে ওঠেন মুক্তির পথ-নির্দেশক-গৌতম বুদ্ধ।”

প্রযোজক জানিয়েছেন, ২৩ মে বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টা ১০ মিনিটে তথ্যচিত্রটি প্রচার করবে আরটিভি।

বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/তুষার/এসএম/মে ২১/১৩

Tuesday, May 21, 2013

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ধর্মীয় স্বাধীনতা রিপোর্ট ২০১২ বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণে প্রাণহানি ঘটছে


ইত্তেফাক রিপোর্ট
মঙ্গলবার, ২১ মে ২০১৩, ৭ জৈষ্ঠ্য ১৪২০, ১০ রজব ১৪৩৪
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর হামলার কারণে প্রাণ ও সম্পদহানি ঘটছে। বেশির ভাগ সময় এসব আক্রমণের ধরন হয় সংখ্যালঘুদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ এবং লুটপাট। কিন্তু সংখ্যালঘুদের ওপর এ ধরনের হামলার কারণ নির্ধারণ করা সম্ভব হয় না। আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ধর্মীয় স্বাধীনতা রিপোর্ট ২০১২ তে বাংলাদেশের ধর্মীয় স্বাধীনতা পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে এ কথা বলা হয়েছে। রিপোর্টে গত বছরের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে ফতেহপুর, সাতক্ষীরা, রামু, উখিয়া ও কক্সবাজারে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের উপর বিক্ষিপ্ত হামলার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। 

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই বার্ষিক রিপোর্টে বলা হয়, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকেরা সাধারণ সামাজিক অবস্থানে নিচের দিকে রয়েছে। তাদের রাজনৈতিক অবস্থানও তেমন ভালো নয়। তবে দেশটির সংবিধান, আইন ও সরকারের নীতি ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা করে চলেছে। সরকারও সাধারণত ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল। গত এক বছরে ধর্মীয় স্বাধীনতার বিষয়ে সরকারের মনোভাবের কোনো তাত্পর্যপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়নি। এছাড়া ধর্মীয় স্বাধীনতার উপর আঘাতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। ধর্মীয় বিবেচনায় সরকারী চাকরিতে নিয়োগ দেয়ারও কোনো কথা শোনা যায়নি। এমনকি গত কয়েক বছরের মতো সংখ্যালঘুদের সম্প্রদায়ের লোকদের সশস্ত্র বাহিনী ও সরকারী চাকরিতে বাধার সম্মুখিন হতে হয়েছে এমন কোনো অভিযোগ ওঠেনি। 

রিপোর্টে বলা হয়, হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ এবং আহমাদিয়া মুসলিম সংখ্যালঘুরা সুন্নি মুসলিমদের হাতে হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হয়। তবে এক্ষেত্রে সরকার ও নাগরিক সমাজের বক্তব্য হলো, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটে। এখানে এককভাবে ধর্মীয় বিশ্বাসকে দায়ী করা যায় না। রিপোর্টে সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষার সরকারকে আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহবান জানানো হয়।